কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে আপাতত শহরের রুফটপ রেস্তোরাঁ ও ক্যাফেগুলি আগের মতোই চলছে। যদিও হাইকোর্ট তার নির্দেশে বলেছিল, যদি কেউ আইন ভেঙে রুফটপ রেস্তোরাঁ বা ক্যাফে চালান, তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে আইনানুগ পদক্ষেপ করা যেতেই পারে। কিন্তু, বড়বাজারের ঋতুরাজ হোটেলে অগ্নিকাণ্ডের পর মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্যের ভিত্তিতে কলকাতা পুরনিগম যেভাবে গণহারে শহরের সমস্ত রুফটপ ক্যাফে ও রেস্তোরাঁ ভাঙতে অভিযান🌜ে নেমেছিল, তা আপাতত স্থগিত।
কিন্তু, কলকাতা পুরনিগম চাইছে, রুফটপ রেস্তোরাঁ বা ক্যাফেগুলি এমনভাবে চালানো হোক, যাতে ভবিষ্যতে কোনও অঘটন না ঘটে। এই 🍎প্রেক্ষাপটে শহরের বুকে রুফটপ রেস্তোরাঁ ও ক্যাফে চালানোর ক্ষেত্রে একটি🧜 কার্যকরী গাইডলাইন বা নির্দেশিকা তৈরি করতে চাইছে তারা। আর, এই বিষয়েই নবান্নের সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে।
সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ, কলকাতা পুরনিগমের ত𓂃রফে রাজ্য সরকারের কাছে এই বিষয়ে গাইডলাইন বা নির্দেশিকা তৈরি করে দেওয়ার একটি প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। গতকাল (বুধবার - ৭ মে, ২০২৫) সেটি রাজ্যের মুখ্যসচিবের কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।
সাধারণত, কলকাতা শহরে যেকোনও রুফটপ রেস্তোরাঁ বা ক্যাফে তৈরির অনুমোদন দেওয়ার বিষয়ে পুরনিগমের ত♕িনটি বিভাগ জড়িত থাকে। এগুলি হল - ট্রেড লাইসেন্স, বিল্ডিং এবং𒁏 রাজস্ব বিভাগ। এছাড়াও, মূলত এই ধরনের ব্যবসার ক্ষেত্রে দমকল বিভাগ ও কোনও কোনও ক্ষেত্রে আবগারি দফতরেরও অনুমোদন পেতে হয়। সেগুলি রাজ্য সরকারের অধীনস্ত, পুরনিগমের নয়।
তাই কলকাতা পুরনিগমের প্রস্তাব হল - এই সমস্ত বিভাগ ও দফতরকে একত্র করে এবং রুফটপ রেস্তꦗোরাঁ ও ক্যাফের মালিকদের যে সংগঠন রয়েছে, তাঁদের প্রতিনিধিদের সঙ্গে নিয়ে একটি কার্যকরী গাইডলাইন বা নির্দেশিকা তৈরি করে দিক রাজ্য সরকার। যাতে আগামী দিনে সেই অনুসারেই রুফটপ ক্যাফে ও রেস্তোরাঁগুলি সমস্ত জ𓂃রুরি বিধি মেনে ব্যবসা করতে পারে।
কলকাতা পুরনিগমের এক কর্তা সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, তাঁদের প্রস্তাবে যদি রাজ্য সরকার সাড়া দেয়, তাহলে সেই�♛� অনুসারেই পরবর্তী পদক্ষেপ করা হবে।