ভারত-বাংলাদেশ দুই দেশের সচিব পর্যায়ের বৈঠক। বাংলাদেশের বিদেশসচিব মহম্মদ জসিমুদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক হয়েছে ভারতের বিদেশ সꦯচিব বিক্রম মিস্রির। সেই সচিব পর্যায়ের বৈঠকে নানা প্রসঙ্গও ওঠে বলে খবর। এদিকে এই বৈঠকের পরে কী বললেন ইসকনের মুখপাত্র?
কলকাতা ইসকন কলকাতার ভাইস প্রেসিডেন্ট রাধারমন দাস এনিয়ে তাঁর প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। তিনি এএনআইকে বলেন, বিক্রম মিস্রি বৈঠকের পরে যে বিবৃতি দিয়েছেন আমরা আশা করছি বাংলাদেশে খুব শীঘ্রই শান্তি ফিরে আসবে। সংবাদ সংস্থা এএনআই সূত্রে জানা গিয়েছে তিনি (ইসকন মুখপাত্র) জানিয়েছেন, 'ভারতের বিদেশ সচিব বিক্রম মিস্রি বাংলাদেশে গিয়েছেন। তাঁর সফরটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা সকলেই তার ফলশ্রুতি কী হয় তার অপেক্ষা করছি। তিনি মিটিংয়ের পরে যে বিবৃতি দিয়েছেন তারপর আম𒉰রা প্রত্যাশা করছি বাংলাদেশে শান্তি ফিরবে। আমরা গত কয়েকদিন ধরে দেখছি মৌলবাদীরা তাদের ইস্যু হল গণহত্যার ডাক বাংলাদেশের সংখ্য়ালঘুদের বিরুদ্ধে, আর আমরা আশা করছি বাংলাদেশি সরকার এবার এই মানুষদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে।'
এদিকে ইতিমধ্যেই এক♋াধিক ভিডিয়োর কথা সামনে আসছে। সেই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা। সেখানে ভারত বিদ্বেষী নানা কথা বলা হচ্ছে। যে ধরনের কথা বলা হচ্ছে তা ভয়াবহ। তবে এসবের মধ্যেই বাংলাদেশ সফরে ভারতের বিদেশসচিব।
প্রায় দু'ঘণ্টা ধরে বিদেশ সচিব পর্যায়ের বৈঠক করেন। ভারতের বি🦹দেশ সচিব বাংলাদেশে হিন্দু-সহ সংখ্যালঘুদের উপরে যে ঘটনা ঘটছে, তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। ধর্মীয় এবং সাংস্কৃতিক জায়গায় যে সব হামলার 𒅌ঘটনা ঘটছে, তা নিয়েও বার্তা দিয়েছেন ভারতের বিদেশ সচিব।
তিনি বলেন, 'আজ খোলামেলা আলোচনা হয়েছে। আমি জোর দিয়ে এটা বলেছি যে বাংলাদেশের সঙ্গে ইতিবাচক, গঠনমূলক, পরস্পরের জন্য হিতকর সম্পর্ক চায় ভারত।' সেইসঙ্গে তিনি জানান, আজ যে আলোচনা হয়েছে, তা ভারত এবং বা꧑ংলাদেশেꦍ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে এগিয়ে যেতে সাহায্য করবে। 'আজ যে সব মধ্যস্থতাকারীদের সঙ্গে খোলামেলা এবং গঠনমূলক আলোচনা হয়েছে, তার প্রশংসা করছি।'
তবে এবার ভারতের বিদেশ সচিবের এই উদ্যোগের পরে আশার আলো দেখছে ইসকন🐎।꧅ ইসকনের তরফে আশা করা হচ্ছে এবার হয়তো শান্তি ফিরবে বাংলাদেশে। সেই সঙ্গেই সংখ্য়ালঘুদের উপর নির্যাতনের ডাক যারা দিচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে ইউনুস সরকার কঠোর ব্যবস্থা নিন। সেক্ষেত্রে এবার বাংলাদেশে কতটা শান্তি ফেরে সেদিকে তাকিয়ে রয়েছে বিভিন্ন মহলও।