এখনও তৃণমূলেরই সাংসদ সুখেন্দু শেখর রায়। আরজি কর আন্দোলনের সময় তিনি বার বার মুখ খুলেছিলেন। এর জেরে অস্বস্তি বেড়েছিল তৃণমূলের। তারপরেও অবস্থান বদল করেননি সুখেন্দুশেখর। তবে তখন সুখেন্দুশেখরকে সরাসরি কিছু বলেনি তৃণমূল। তবে কি এবার সেই সুখেন্দুশেখরকে🐻 সুযোগ বুঝে সাইডলাইনඣে ফেলার চেষ্টা করছে তৃণমূল?
তৃণমূলের জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠকে ডাক পাননি সুখেন্দু শেখর রায়। নিজে সাংসদ হওয়া সত্ত্বেও তিনি এই মিটিংয়ে ডাক পাননি বলে খবর। এই ঘটনাকে ঘিরে স্বাভাবিকভাবেই জোর চর্চা শুরু হয়েছে নানা মহলে। তবে এনিয়��ে সরাসরি সুখেন্দু শেখরের বক্তব্য 🤡মেলেনি। তবে মুখ খুলেছেন ফিরহাদ হাকিম।
তিনি সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন, পার্টির ডিসিপ্লিন সবার আগে। রাজ্য সরকারের সঙ্গে আরজি করের কোনও সম্পর্ক ছিল না। আমরাও চাই ফাঁসি চাই, জুনিয়র ডাক্তাররাও চাইছেন। কেবলমাত্র কিছু মিডিয়া হাউসের চাপিয়ে দেওয়া বিষয়কে যে সমর্থন করেছে পার্টি তার সঙ্গে থাকবে না।𓄧
সোমবার বিকাল ৪টের তৃণমূলের জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠক রয়েছে। প্রা🍌য় সমস্ত সদস্যের কাছে চিঠি গিয়েছে বলে খবর। এমনকী অনুব্রত মণ্ডলের কাছেও গিয়েছে চিঠি। কিন্তু কেবলমাত্র ব্রাত্য থাকলেন সুখেন্দুশেখর রায়। তবে কি জাতীয় কর্মসমিতি থেকে বাদ পড়লেন সুখেন্দুশেখর?
সেই প্রশ্নের সরাসরি উত্তর মেলেনি। তবে গোটা আরজ🍸ি কর পর্বে সুখেন্দুশেখর যে বক্তব্য় পেশ করেছিলেন তাতে অস্বস্তি বেড়েছিল সরকারের। অস্বস্তি বেড়েছিল তৃণমূলের꧑ও।
আরজি কর পর্বে একের পর এক পোস্ট করেছিলেন সুখেন্দুশেখর। তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্যসভা সদস্য একবার সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে লেখেন, 'সিবিআইকে সুষ্ঠুভাবে কাজ করতে হবে। প্রাক্তন প্রিন্সিপাল ও পুলিশ কমিশনারের হেফাজতে জিজ্ঞাসাবাদ করা হোক। কে এবং কেন আত্মহত্যার গল্প ভাসিয়েছিল তা জানা আবশ্যক। কেন হলের দেয়াল ভেঙে ফেলা হল, 👍কারা এই সঞ্জয় রায়কে এত শক্তিশালী হতে পৃষ্ঠপোষকতা দিয়েছিল, কেন ৩ দিন পরে স্নিফার কুকুর ব্যবহার করা হয়েছিল। তাদের মুখ খোলা হোক।'
এরপর সুখেন্দুকে লালবাজারে হাজিরা দিতে বলা হয়েছিল পুলিশের তরফ🌺 থেকে। তবে তিনি যাননি। পরে ফের রাতেও তলব করা হয়েছিল তৃণমূল সাংসদকে। তখনও তিনি যাননি। আর সেই সময়ই সোশ্যাল মিডিয়ায় 'আমি ভয় করব না' গানটি পোস্ট করেন তিনি।
এবার সুখেন্দু শেখর ডাক পেলেন না জাতীয় কর্মসমিতির মিটিংয়ে। সব মিলিয়ে এবার সুখেন্দ𓆉ু শেখর সম্পর্কে আর কী অবস্থান নেয় দল সেটাও দেখার।&🌺nbsp;