শোলে ছবিতে কাজ করতে গিয়েই গোল বেঁধেছিল রোহিত শেট্টির বাবা এমবি শেট্টি এবং রমেশ সিপ্পির মধ্যে। আর সেই কারণেই এমবি শেট্টি এই ছবি ছেড়ে বেরিয়ে আসেন। একই সঙ্গে এꦓদিন রোহিত জানান শোলে ছবির নির্মাতারা ভেবেছিলেন তাঁরা ছবিটির কিছু আবার শুট করবেন কিনা কার▨ণ এটি মুক্তি পাওয়ার পর প্রথম চারদিন দর্শকদের থেকে কোনও সাড়া পেয়েছিল না।
শোলের প্রসঙ্গে রোহিত শেট্টি
রোহিত শেট্টি এদিন একটি সাক্ষাৎকারে জানান শোলে যখন মুক্তি পেয়েছিল তখন প্রথমে দর্শকরা এই ছবিটির সঙ্গে তেমন মিল খুঁজে পাননি বা বোঝেননি। তাই প্রথম ৪ দিন হলে কোনও লোক হয়েছিল না। তাই তখন ছবির নি🍎র্মাতারা ভেবেছিলেন তাঁরা এটিকে আবারও শুট করবেন কিনা, মূলত এই ছবির কিছু দৃশ্য।
আরও পড়ুন: সন্ত্রাসের হাত থ🦩েকে কাশ্মীরকে বাঁচাতে ব💦দ্ধপরিকর ইয়ামি! প্রকাশ্যে আর্টিকেল ৩৭০ এর টিজার
আরও পড়ুন: রিলিজের চার দিন আগেই বিক্রি তিন কোটির ꦺঅগ্রিম টিকিট, বক্স অফি𓆏সে ঝড় তুলতে আসছে হৃতিকের ফাইটার
এই ছবির সঙ্গে তখন যাঁরা যুক্ত ছিলেন তাঁদের কেউ তখন ভেবেছিলেন যে ছবিতে গব্বরের কণ্ঠ ঠিক মানাচ্ছে না কেউ আবার বলেন ছবির শেষে অমিতাভকে না মারতে করণ ছবিটি যখন মুক্তি পায় তখন তিনি রীতিমত একজন স্টার হয়ে গিয়েছেন। আসলে ততদিনে সকলেই এটা বুঝে গিয়েছেন যে এই ছবিতে অমিতাভের চরিত্র নিছকই একজন বন্ধুর ছিল কিন্তু তিনি তাঁর অভিনয়﷽ের দক্ষতায় সেটাকে এক উচ্চতায় নিয়ে এসেছেন। শুটিংয়ের সময় যেহেতু অমিতাভ তেমন বড় স্টার ছিলেন না তাই ই ছবিতে তাঁর নিজের না আলাদা কোনও গান আছে, না দৃশ্য আছে। আবার তাঁর হিরোইনকে (জয়া বচ্চনের চরিত্র) একজন বিধবার বেশে দেখানো হয়েছে।
রোহিতের মতে শোলে ছবিতে অমিতাভের চরিত্রের সঙ্গে ঠিক সেটাই হয়েছে যেটা তখনকার দিনের ছবিতে কম জনপ্রিয় অভিনেতার সঙ্গে হতো, একটা দুর্ঘটনা♏, মৃত্যু, ইত্যাদি। তবে ছবিটির মুক্তির পর ৪ দিনের মাথা থেকে এটি জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করে এবং সাড়ে চার বছর ধরে সাফল্য উপভোগ করে।
আরও পড়ুন: গান-ছবি নয়, এবার লেখায় দার্জিলিংকে নতুন করে চেন🅘ালেন অঞ্জন, লিখলেন, 'যখন বৃষ্টি হবে...'
শোলে প্রসঙ্গে
১৯৭৫ সালে মুক্তি পেয়েছিল শোলে। এই ছবিতে প্রধান ভূমিকায় দেখা যায় অমিতাভ বচ্চন, ধর্মেন্দ্রর, হেমা মালিনী, জয়া বচ্চনকে। রমেশ সিপ্পি পরিচালিত এই ছবিটি বর্তমানে একটি♐ ক্লাসিক, কাল্ট ছবি। এমনকি এর চরিত্রগুলোও তাই।