করোনার বিরুꦬদ্ধে 'সুপার ইমিউনিটি'-র দুটি পথ রয়েছে। একটি নতুন গবেষণা♚য় এমনই উল্লেখ করা হয়েছে। দুটিই মোটামুটি সমান স্তরের বর্ধিত প্রতিরোধ ক্ষমতা প্রদান করে।
ওরেগন হেলথ অ্যান্ড সায়েন্স ইউনিভার্সিটির গবেষকরা এ 🅘কথা জানিয়েছেন। তাঁরা কোভিড-এর বিরুদ্ধে টিকার পাশাপাশি প্রাকৃতিক সংক্রমণ এবং সংক্রমণ ছাড়াই হিউমান ইমিউন প্রতিক্রিয়ার পর🅠িমাপ, গুণমান এবং সময় নিয়ে গবেষণা করেন।
তাঁরা দেখেন, যাঁদের কোভিড সংক্রমণ হয়ে সেরে গিয়েছে(টিকা নেওয়া থাক, বা না থাক), তা🐷ঁদের অন্যদের তুলনায় অ্যান্টিজেন এক্সপোজার বেশি। ফলে তাঁদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে।
O𝔍HSU গবেষকরা ১০৪ জন টিকাপ্রাপ্ত ব্যক্তির নিরপেক্ষ অ্যান্টিবডি প্রতিক্রিয়া পরিমাপ করেছেন। এঁদের কারও টিকা নেওয়ার পর সংক্রমণ হয়েছে। কারও টিকা নেওয়ার আগে করোনা হয়েছিল। কারও আবার সংক্রমণের ইতিহাস নেই। Pfizer Covid টিকা দেওয়া অংশগ্রহণকারীদের তিনটি গ্রুপে বিভক্ত করা হয়েছিল। ৪২ জনের কোনও সংক্রমণ ছিল না। ৩১ জনের সংক্রমণের পরে টিকা দেওয়া হয়েছিল।৩১ জনের টিকা নেওয়ার পরে সংক্রমণ(ব্রেকথ্র𝓀ু) হয়েছিল৷
সায়েন্স ইমিউনোলজি জার্নালে প্রকাশিত গবেষণায় লেখকরা বলেছেন, 'আমরা দেখলাম, টিকা নেওয়ার আগেই একবার যাঁদের করোনা হয়েছে, এবং টিকা নেওয়ার পরে যাঁদের একবার করোনা হয়েছে, তাঁদেরই ইমিউনটি সেরা। SARS-CoV-2-এর ভেরিয়েন্টগুলির বিরুদ্ধে এই দুই ক্ষেত্রেই প্রতিরোধ শক্তি প্রায় সমান🌠।
আবার, পূর্ববর্তী বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গিয়েছিল, করোনা সারার পরে টিকা নেওয়া ব্যক্তিদের প্রতিরোধ ক্ষমতা ඣতুলনামূলকভাবে বেশি। এদিকে সাম্প্রতিক গবেষণাটিতে বলা হচ্ছে, টিকা ন♏েওয়ার পরেও একবার সংক্রমণ হয়ে গেলেও ব্যাপারটা একই। এটাকে হাইব্রিড অনাক্রম্যতা বলা হচ্ছে। অর্থাত্ টিকা ও একবার করোনা এক্সপোজারের মিশ্রণ।
বয়স꧟ের সঙ্গে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে বটে। তবে গবেষকরা জানিয়েছেন, হাইব্রিড অনাক্রম🍷্যতার সঙ্গে বয়সের সেরকম সম্পর্ক নেই।
অর্থাত্, টিকাপ্রাপ্ত এবং সেই সঙ্গে যাঁদের একবার করোনা সংক্রমণ হয়ে সেরে গিয়েছে(টিকাকরণের আগে হোকꦺ বা পরে), তাঁদেরই এই 'সুপার ইমিউনিটি' রয়েছে।