পিএম কেয়ার্স ফান্ডের অধীনে কেন্দ্রীয় সরকার ১,২২৪টি প্রেসার সুইং অ্যাডসর্পশন (PSA) অক্সিজেন প্লান্টের অনুমোদন দিয়েছে। এর মধ্যে ১,১৮৩টি প্ল্যান ইতিমধ্যেই চালু হয়ে গিয়েছে। অবশিষ্ট প্লান্টগুলির কাজ অক্টোবরের মধ্যেই শেষ হবে। বুধবার আবাসন ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রকের সচিব দুর্গাশঙ্কর মিশ্র এমনটাই জানিয়েছেন।করোনা পরিস্থিতিতে দেশে বাজারে চাহিদার তুলনায় কম জোগানের ছবিটি প্রকট হয়েছে। সেই সমস্যার সমাধানেই উদ্যোগী কেন্দ্র।'২২ টি রাজ্যে, আমরা কাজ শেষ করেছি। এর মধ্যে নয়টি রাজ্য আছে যেখানে ৯০% এরও বেশি কাজ সম্পন্ন হয়েছে। আমরা সমস্ত পিএসএ প্লান্টের কর্মক্ষমতা এবং কার্যকারিতা ট্র্যাক করার জন্য ইন্টারনেট অফ থিংসের(IoT) মত উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করছি। বর্তমানে, ২৪ টি প্লান্ট আইওটি সিস্টেমে রয়েছে। ডিসেম্বরের শেষের দিকে, সমস্ত প্লান্টের আইওটি থাকবে,' জানিয়েছেন দুর্গাশঙ্কর মিশ্র।আবাসন ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রকের আধিকারিকরা জানান, এই প্লান্টগুলি তৈরি করতে প্রায় ১,২০০ কোটি টাকা(প্রতি প্লান্টে প্রায় ১ কোটি টাকা) খরচ হচ্ছে।পিএসএ প্লান্ট স্থাপনের প্রক্রিয়া (PM CARES এর অধীনে) ভারতের জাতীয় হাইওয়ে কর্তৃপক্ষ, কেন্দ্রীয় পাবলিক ওয়ার্ক ডিপার্টমেন্ট এবং রাজ্য ও জাতীয় ভবন নির্মাণ কর্পোরেশন দ্বারা পরিচালিত হয়েছে।পাঁচটি রাজ্যে, মেঘালয়, নাগাল্যান্ড, অরুণাচল প্রদেশ, মিজোরাম এবং মহারাষ্ট্রে পিএসএ প্লান্ট স্থাপনের কাজ (PM CARES ফান্ডের অধীনে) ৯০%-এরও বেশি সম্পন্ন হয়েছে। দুর্গাশঙ্কর মিশ্র বলেন, 'সব প্লান্টের ১৮ মাস থেকে ৫ বছরের ওয়ারেন্টি আছে।'