বিভিন্ন দফতরের কাছে প্রচুর টাকা পাবে এফসিআই। আর বকেয়া অর্থ আদায়ের জন্য় রিকভারি সেলও ꧑করা হয়েছে। কিন্তু তাতে কাজের কাজ বিশেষ কিছু হচ্ছে না। ফুড, কনজিউমার অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড পাবলিক ডিস্ট্রিবিউশন সংক্রান্ত স্ট্যান্ডিং কমিটি এনিয়ে রিপোর্ট পেশ করেছে। ফুড কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার কাছে যে টাকা ব🍸কেয়া রয়েছে তারই তালিকা লোকসভায় তুলে ধরা হয়েছে শুক্রবার।
কমিটির তরফে বলা হয়েছে এফসিআইকে পেমেন্ট করার জন্য প্রচুর টাকা বকেয়া থেকে গিয়েছে। এক দশক ধরে এই সমস্যা চলছে। এর জেরে এফসিআইয়ের অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতেও খারাপ প্রভাব পড়ছে।এনিয়ে রিকভারি সেল করা হয়েছিল। পদস্থ কর্তাদের সেই সেলে রাখা হয়েছিল। কিন্তু কাজের কা🧔জ বিশেষ কিছু হয়নি। বিজেপি এমপি লকেট চট্টোপাধ্যায় এনিয়ে রিপোর্ট পেশ করেছেন।
এদিকে চলতি মাসের মার্চ মাসে কমিটির ܫরিপোর্ট অনুসারে দেখা যাচ্ছে বিভিন্ন দফতরের কাছ থেকে খাদ্যশস্যের দাম বাবদ প্রচুর টাকা পাবে এফসিআই। হিসাবে দেখা যাচ্ছে, গ্রামোন্নয়ন দফতরের কাছ থেকে ২৪৫৪.০৩ কোটি টাকা পাবে এফসিআই। শিক্ষামন্ত্রকের কাছ থেকে ৩৫০.৪২ কোটি টাকা পাবে এফসিআই। বিদেশমন্ত্রকের কাছ থেকে ৫৬.৪৬ কোটি টাকা পাবে এফসিআই।
এই কমিটিতে তৃণমূল সাংসদ সুদীব বন্দ্য়োপাধ্যায়, বিজেপি এমপি সানি দেওল, জম্মু ও কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ফারুক আবদুল্লাহ রয়ে🎐ছেন । রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে ২০২১ সালের মার্চ মাসে নীতি আ𒈔য়োগের কাছে এনিয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছিল। ডিপার্টমেন্টের কাছে রিপোর্ট পাঠানোর কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু নীতি আয়োগের তরফে কোনও উত্তর মেলেনি।
এদিকে এফসিআই স্টেট এজেন্সির মাধ্যমে কেন্দ্রীয় সরকারের ভাণ্ডারে খাদ্যশস্য় জড়়ো করে এফসিআই। অন্যদিকে উত্তর পূর্বের রাজ্যগুলিতে রেশন কার্ডের সঙ্গে আধার কার্ড সংযুক্তিকরণ নিয়েও সুপারিশ করা হয়েছে। এক্ষেত্রে অসমে ৮১ শতাংশ ও মেঘালয়ে তার পরিমা🥂ণ প্রায় ৩৫ শতাংশ।