ভারতীয় সেনার তরফে তিনটি ভিডিয়ো পোস্ট করা হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। সেখানে একেবারে সময় ধরে বলা হয়েছে কোথায় কটার সময় জঙ্গি ঘাঁটিয়ে হামলা চালানো হয়েছে। একেবারে নি🎃খুঁত অপারেশন। গুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে জঙ্গি ཧঘাঁটি।
অপারেশন সিঁদুর নিয়ে কী বলছে ভারতীয় সেনা?
ভারতীয় সেনার তরফে লেখা হয়েছে এক্স হ্যান্ডলে।
টার্গেট ১-
কোটলিতে আব্বাস জঙ্গি ক্যাম্প। অবস্থান, নিয়ন্ত্রণ রেখা থেকে ১৩ কিমি দূরত্বে। এখানে লস্কর ই তইবার সুইসাইড বোম্বারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হত। প্রায় ৫০ জঙ্গির মূল ট্রেনিং সেন্༒টার এটা। ৭ মে ২০২৫ রাত ১টা বেজে ০৪ মিনিটে গুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
পরের টার্গেট ২।
কোটিলে গুলপুর টেররিস্ট ক্যাম্প। লাইন অফ কন্ট্রোল থেকে দূরত্ব ৩০ কিমি। এটা হলꦕ লস্কর ই তইবার বেস ক্যাম্প। এটাকে ওই জঙ্গি সংগঠনের কন্ট্রোল সেন্টার বলেও পরিচিত। জম্মু ও কাশ্মীরে যাতে জঙ্গিবাদকে ফিরিয়ে আনা যায় সেকারণে কাজ করত এই জঙ্গিঘাঁটি।
৭ মে রাত ১টা বেজে ০৮ মিনিটে গুড়িয়༒ে দেওয়া হল এই জঙ্গিꦓঘাঁটি।
পরের টার্গেট ৩
সিয়ালকোটে ম🅰েহমুনা জোয়া টেররিস্ট ক্যাম্প। আন্তর্জাতিক সীমান্ত থেকে ১২ কিমি দূরত্বে। হিজবুল মুজাহিদিনের এটা মূল প্রশিক্ষণ সেন্💧টার।
এখানে মূলত কাশ্মীরে যাতে জঙ্গিবাদ ফিরে আসে সেকা🦂রণে চেষ্টা করꦅা হত।
৭ মে রাত ১টা বেজে ১১ মিনিট🦩ে এই জঙ্গিঘাঁটি গুড়িয়ে দেওয়া হয়।
পরপর তিনটি ভিডꩵিয়ো পোস্ট করা ꦰহয়েছে ভারতীয় সেনার তরফে।
সেনার লেখা সময় অনুসারে পরপর তিনটি টার্গেটের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। প্রথমটি রাত ১টা বেজে ০৪ মিনিট𝔉। দ্বিতীয়টি রাত ১টা বেজে ০৮ মিনিট। আর তৃতীয়টি রাত ১টা বেজে ১১ মিনিট। ৭ মিনিটের মধ্য়ে গুড়িয়ে দেওয়া হল তিনটি জঙ্গি ঘাঁটি।
কা💛র্যত মাসুদ আজহারদের কোমর ভেঙে দিল ভারতীয় সেনা। জইশ ই মহম্মদের সদর দফতরও উড়িয়ে দিয়েছে ভারত।
৯টি জঙ্গি ঘাঁটিতে পরপর হামলা। ২৪টি মিসাইল ব্যবহার করা হয়েছে বলে খবর। অপারেশন সিঁদুরের সাফল্যের পরেই প্রেস ব্রিফিংয়ে কর্নেল সোফিয়া এবং উইং কমান্ডার ভূমিকা ধ্বংস হওয়া জঙ্গি শিবিরের ভিডিয়ো দেখান। তাঁরা বলেন, 'পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীর এবং পাকিস্তান মিলিয়ে মোট ন’টি জঙ্গি ঘাঁটিকে নিশানা করা হয়েছে এই অভিযানে൩। সেগুলিꦇকে পুরো গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। দীর্ঘ দিন ধরে পাকিস্তান সন্ত্রাসবাদকে মদত দিচ্ছে।'