জি ২০ পুস্তিকায় প্রশস্তি করা হয়েছে আকবরের। তার কেন্দ্রকে কটাক্ষ করলেন প্রবীণ কংগ্রেস নেতা রাজ্য সভার সাংসদ কপিল সিবাল। পুস্তিকাতে আকবর সম্পর্কিত ꧟অংশ উল্লেখ করে তিনি এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, সরকারের একটি মুখ বহির্বিশ্বের জন্য, অন্যটি 'ইন্ডিয়া মানে ভারতের' জন্য।
পু♌স্তিকার ৩৪ নম্বর পৃষ্ঠায় 'ভারত: গণতন্ত্রের জননী' শীর্ষক লেখায় বলা হয়েছে, 'ভাল প্রশাসনের উচিত ধর্ম নির্বিশেষে সকলের কল্যাণের কথা চিন্তা করা। তৃতীয় মুঘল আকবর এই গণতন্ত্রের অনুশীলন করেছিলেন।'
এই প্রসঙ্গে সিবাল সরকারকে কটাক্ষ করে লিখেছেন, 'মুঘল সম্রাট আকবরকে গণতন্ত্রের প্রবক্তা হিসাবে তুলে ধরা হয়েছে। সরকারের একটি মুখ বিশ্বের জন্য, অন্যটি 'ইন্ডিয়া মান🍎ে ভারতের জন্য। আমার জানতে ইচ্ছা করে সরকারের মনের কথা কী (ꦬমন কি বাত)?'
(পড়তে পারেন। মসজিদে নিয🔥়ে গিয়ে ছাত্রীদের হিজাব প🀅রতে বাধ্য করার অভিযোগে বরখাস্ত অধ্যক্ষ)
(পড়তে পারেন। ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতির জন্য কেন্দ্রের কাছে টাকা চেয়েও মেলেনি , জানালেন 🎀গুজরাট♉ের CM)
ওই পুস্তিকায় আকবরের শাসন নিয়ে আরও বলা হয়েছে, 'একটি সম্প্রীতিপূর্ণ সমাজ গঠনের জন্য 'দীন-ই-লাহি' নতুন এক ধর্মের স্থাপণা করেছিলেন। এছাড়াও তিনি 'ইবাদত খানা (উপাসনা ঘর)' প্রতিষ্ঠা করেছিলেন> যেখানে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের জ্ঞানী ব্যক্তিরা মিলিত হতেন এবং বিতর্ক করতেন। নবরত্ন নামে পরিচিত নয𒊎়জন জ্ঞানী মানুষ, তাঁর জনমুখী পরিকল্পনা বাস্তবায়নে পরামর্শদাতা হিসাবে কাজ করেছিল।♌'
এত আরও লেখা হয়েছে,'আকবরের গ🌼ণতান্ত্রিক চিন্তাধারা ছিল অসাধারণ এবং সময়ের চেয়ে অনেক এগিয়ে'।