ঘড়ির কাঁটায় তখন প্রায় রাত ১০.৫০ মিনিট। সেই সময় রা♒ঁচিকে আমির-এ-তবলিগি জমাত হাজি গুলামের অন্ত্যেষ্টি পর্ব ঘিরে চলছিল শেষযাত্রা। ꦜবহু মানুষ সেখানে ভিড় করেছিলেন। স্বাভাবতই ছিল শোকের ছায়া। এমনই এক সময়, আচমকা আশপাশের এলাকা থেকে ওই জমায়েতে ইটবৃষ্টি হয় বলে অভিযোগ। ক্ষোভে ফেটে পড়েন উপস্থিত মানুষ। মুহূর্তে উত্তেজনা ছড়াতে থাকে রাঁচির হরমু রোডের এলাকা জুড়ে।
দেখা যায়, ঘটনা ঘিরে হরমဣু রোডে বিশাল সংখ্যক গাড়ির ভিড়। এদিকে উত্তেজিত জনতাকে তখন নিয়ন্ত্রণে আনতে বেগ পেতে হয় পুলিশকে। মুহূর্তে গাড়ি ভাঙচুর শুরু হয়ে যায়। রাস্তার মাঝে মানুষ প্রবলভাবে উত্তেজিত হয়ে পড়েন। আশপাশের হিন্দপিড়ি, জগন্নাথপুর, ডেলি মার্কেট এলাকার তিনটি থানা থেকে পুলিশ বাহিনী আসতে থাকে এলাকায়। পুলিসের সিটি কন্ট্রোল রুমে শুরু হয় তৎপরতা। এরপর ক্ষোভে ফেটে পড়া মানুষকে ধীরে ধীরে বোঝাতে থাকেন পুলিশ আধিকারিকরা। 🐼শান্ত হতে থাকে উত্তেজনা।
ঘটনার জেরে আশপ♚াশের বিভিন্ন এলাকা কড়া নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়। জানা যায়, ওই শোকযাত্রাকালে ভিড় এতটাই ছিল যে ইদগাই ময়দানের বাইরে অনেকেই নমাজ পাঠ করছিলেন।💎 সেই সময়ই আছড়ে পড়ে ইটবৃষ্টি।আর সেই ঘটনা ঘিরে শুরু হয় উত্তেজনা।