আগেই শুরু হয়েছে বিভাগীয় তদন্ত। এবার হুগলির চণ্ডীতলা থানার প্রাক্তন আইসি জয়ন্ত রায়কে সাসপেন্ড করল নবান্ন। তাঁর বিরুদ্ধে বেআইনি আগ্নেয়াস্ত্র রাখার মতো গুরুতর অভিযোগে তদন্ত চলছে। গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর শনিবারই হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন জয়ন্তবাবু। তাঁকে আগেই আইসির পদ থেকে অপসারণ করেౠছিলেন হুগলি গ্রামীণের পুলিশ সুপার।
পড়তে থাকুন - বচসা চলাকালಌীনই ইট দিয়ে থেঁতলে খুন, ট্রলিব্যাগে মহিলার 🦩দেহ উদ্ধারে জেরায় কবুল
আরও পড়ুন - ‘বাংলাদেশি 🉐অনুপ্রবেশকারী’ লাভলিকে TMC পঞ্চায়েত প্রধানের পদ থ📖েকে সরাল প্রশাসন
গত বুধবার রাতে বান্ধবীকে নিয়ে ফুর্তি করতে বেরিয়ে হাওড়ার ঘোষপাড়া পেট্রল পাম্পের সামনে নিজের গাড়ির ভিতরে গুলিবিদ্ধ হন চণ্ডীতলা থানার আইসি জয়ন্ত রায়। গুলি লাগে তাঁর হাতে। প্রথমে জানা যায় গুলি চলেছে জয়ন্তবাবুর সার্🧸ভিস রিভলভার থেকে। পরে তদন্তে উঠে আসে, গুলি চলেছে একটি বেআইনি দেশি বন্দুক থেকে। ঘটনার পর দি🎉ন ঘটনাস্থলের অদূরে জঙ্গল থেকে বন্দুকটি উদ্ধার করে পুলিশ।
আরও পড়ুন - ‘আন্দোলন না করার জন্য ডাক্তারদের ঘুষ দেওয়া হয়েছে’﷽, বেতন নিয়ে বেলাগাম দিলীপ
এই ঘটনার তদন্তে পুলিশের তরফে ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং দল গঠন করা হয়। চণ্ডীতলা থানায় গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করেন তাঁরা। জানা যায়, ঊর্ধ্ব🐈তন আধিকারিকদের কিছু না জানিয়েই থানা ছেড়ে জেলা ছেড়ে বান্ধবীকে নিয়ে হাওড়ায় এসেছিলেন জয়ন্তবাবু। তাঁর সঙ্গে টিনা দাম নামে যে মহিলা ছিলেন তিনি পানশালার কর্মী। হাওড়ারই সাঁকরাইলে থাকেন তিনি। ওই গাড়িতে থাকা অন্যদের জেরা করে তদন্তকারীরা জানতে পারেন, জয়ন্তবাবুর ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে প্রায় ২৮ হ♋াজার টাকার শপিং করেছিলেন টিনা। এতেই তাঁর সঙ্গে টিনার বিবাদ শুরু হয়। বচসা চলাকালীন বান্ধবীকে ভয় দেখাতে নিজের কাছে থাকা বেআইনি বন্দুক থেকে নিজের হাতেই গুলি চালান জয়ন্ত রায়।