তদন্তভার হাতে নেওয়ার পর� যে কাজট� সিবিআই গোয়েন্দাদে� কর� উচিত ছি�, এত দিনে তাঁর� সেটা করলে�! এভাবেই �রজ� কর ধর্ষ� � খুনে� ঘটনা� ফে� একবা� কেন♌্দ্রী� গোয়েন্দা সংস্থা� তৎপরতা শুরু হওয়া� 🔯বিষয়টি নিয়ে সংবাদমাধ্যমে প্রতিক্রিয়� দিলে� নির্যাতিতা� �াবা।
প্রসঙ্গত, সংবাদমাধ্যমে আজ� (সোমবার - � মার্�, ২০২৫) সামন� আস�, আরজি ক💫র� তরুণী চিকিৎস� পড়ুয়া� ধর্ষ� � খুনে� ঘটনা� মো� ১১ জনকে তল� কর� হয়েছে। তাঁদের আজ এব� কা� - (� � � মার্�, ২০২৫), এই দু� দিনে� মধ্য� সল্টলেকে� সিজি� কমপ্লেক্সে� অফিস� ডেকে পাঠিয়েছে সিবিআই�
সূত্রে� দাবি, সিবিআই এবার যে ১১ জনকে তল� করেছ�, তাঁদের মধ্য� কলকাতা পুলিশে� এক মহিলဣা আধিকারিক� রয়েছেন� বস্তুত, এদিন কলকাতা� টালা থানা� এক মহিল� আধিকারিককে সিবিআই-এর কার্যালয়� ঢুকত� দেখা� গিয়েছে� তাঁর হাতে 🔯বে� কিছু নথিপত্� ছি� বল� দাবি সংশ্লিষ্� সূ�্রের�
এই বিষয়টি সংবাদমাধ্যমে� যেমন নজ� কেড়েছ�, তেমন� খু� স্বাভাবিকভাবেই নির্যাতিতা� পরিবার� এই ঘটনাক্রমের দিকে নজ� রেখেছে� বিষয়ট🍌ি নিয়ে সংবাদমাধ্যমে� সামন� নিজে� প্রতিক্রিয়� দিয়েছে� নিহত তরু🌜ণী চিকিৎস� পড়ুয়া� বাবা�
এই সম� অনলাইন পোর্টালে এই প্রসঙ্গে যে প্র꧅তিবেদন প্রকাশ কর� হয়েছ�, সে� অনুসার� - নির্যাতিতা� বাবা মন� করছে�, তাঁর� দিল্লিতে গিয়ে সিবিআই-এর অধিকর্তা� সঙ্গ� সাক্ষা� করতে� কিছুটা হলেও ফে� তৎপরতা �েখাচ্ছেন কেন্দ্রী� গোয়েন্দারা� না হল🦹� মাঝে দীর্ঘদিন� তদন্তে তেমন কোনও অগ্রগত� দেখা যাচ্ছি� বলেই অভিযোগ করেছেন সন্তান হারানো ওই বৃদ্ধ।
তাঁক� উদ্ধৃত কর� সংশ্লিষ্� প্রতিবেদনে বল� হয়েছ�, 'দায়িত্বভার নেওয়ার �রই সিবিআই-এর যে কাজট� করার কথ� ছি�, আজ ১৯� দি� পর তারা সে� কা� করছে� কা� উপ� ভরসা রেখে যে বিচারে� জন্য লড়া� কর�, বুঝতেই পারছ� না𝔍� তা� কলকাতা থেকে দিল্লি যেতে হয়েছিল� আমরা দিল্লিতে যাওয়ার পর সিবিআই কিছুটা নড়েচড়ে বসেছ�, সেটা� একটা আশার🍸 আলো দেখত� পারছি। মাঝে তে� কোন� অ্যাক্টিভিটি� ছি� না� ১১ জনকে যে তল� করেছ�, তাতে মন� হল, আবার নড়েচড়ে বসেছে। তব� কে� ডেকেছে কী বৃত্তান্� সেটা ওরাই বলতে পারবে।'
প্রসঙ্গত, আর🧸জি কর কাণ্ডে ইতিমধ্য়ে� প্রাক্তন সিভি� ভলান্টিয়ার সঞ্জ� রায়ক� দোষী সাব্যস্ত করেছ� নিম্� আদালত। তাকে আমরণ সশ্র� ক⛦ারাদণ্ডে� সাজা� দেওয়� হয়েছে।
কিন্তু, নির্যাতিꦐতার পরিবারের সদস্� থেকে শুরু কর� এই ঘটনা� প্রতিবাদ� আন্দোলনে সামি� হওয়া জুনিয়র চিকিৎস� - সকলেরই বক্তব্� হল, সঞ্জ� এক� মোটে� এই নির্মম � জঘন্� কাণ্� ঘটায়নি� এর পিছন� আর� বড� মাথারা রয়েছ� এব� তাদে� আড়া� কর� হচ্ছে।
এই জায়গ� থেকে� সিবিআই তদন্তে উপ� আস্থ� রাখত� চেয়েছিলে� নির্যাতিতা� বাবা-মা� কিন্তু, সিবিআই-এর তদন্তে� গত� � ধরনে তাঁর� যে �ুশ� নন, স🍨েকথ� ইতিমধ্যে� একাধিকবা� জানিয়েছে� তাঁরা। বস্তুত, সিবিআই-এর তদন্� নিয়ে অভিযোগ জানাতে� কলকাতা থেকে দিল্লি পাড়� দে� এই দম্পতি� সাক্ষা� করেন সিবিআই অধিকার্তার সঙ্গে। আর, তারপরই সংশ্লি♛ষ্ট ১১ জনকে তল� কর� সিবিআই�