মেট্রোর কাজের জেরে বউবাজারের বিভিন্ন বাড়িতে বড়সর ফাটল। এদিকে ইতিমধ্যেই একাধিক বাড়ি থেকে আবাসিকদের বের করা হয়েছে। তাঁদের ঠাঁই আপাতত হোটেলে। অনেকেই জানেন না আগামীদিনের জন্য ▨তাঁদের কী অপেক্ষা করে আছে। এসবের মধ্যে ফাটল ধরা কতগুলি বাড়ি ভাঙা হবে তা নিয়ে শুরু হয়েছে নয়া সংশয়।বাসিন্দাদের দাবি, কেএমআরসিএল কর্তৃপ💮ক্ষ একবার একেক রকম কথা বলছে। কতগুলি বাড়ি ভাঙা হবে সেটাই নিশ্চয়তা দিতে পারছে না। কখনও আংশিক, কখনও গোটা বাড়ি ভাঙার প্রস্তাব দেওয়া হচ্ছে।
তবে সূত্রের খবর, শেষ পর্যন্ত ঠিক হয়েছে বউবাজারের দুর্গাপাতুরি লেনের ১৬ ও ১৬এ এই দুটি বাড়ি আংশিক ভেঙে ফেলা হতে পারে। দুটি ব🌳🎀াড়ি পুরোপুরি ভেঙে ফেলা হবে কি না সেটা খতিয়ে দেখা হবে। তবে ১৫ নম্বর বাড়িটি আগেই বিপজ্জনক💃ভাবে চিহ্নিত করা হয়েছিল♛।
বিধায়ক নয়না বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ওদের মধ্যেই ভুল বোঝাবুঝি হচ্ছে। আমাকে বলা হয় এক্ষুনি না ভাঙলে বাড়ি পড়ে যাবে। পরে আবার বলা হয়, সোমবার ভাঙলেও হবে। এনিয়ে তো আতঙ্ক হচ্ছে। বাড়িগুলিতে ফিট সার্টিফিকেট দিয়ে বাসিন্দাদের ঢোকানো হয়েছিল। কিন্তু সেই বাড়িগুলিতে ফের ফাটল দেখা দিয়েছে। এভাবে তো হতে পারে না।
এদিকে কেআমআরসিএল কর্তৃপক্ষের দাবি, ধারাবাহিক ধরে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। 𝄹কোভিডের কারণে আমাদের কাজ ১ বছর পিছিয়ে গিয়েছে। আগামী ৬-৭ মাসের মধ্যে আমরা এজেন্সি ঠিক করব। কোন ঘরটা বানাতে হবে, কোনটা মেরামত করা হবে ত🐈া ঠিক হবে। আমরা বসে নেই। নিজের ঘর ছেড়ে অন্য কোথাও থাকা যে কতটা যন্ত্রণার সেটা আমরাও অনুভব করছি।