লক্ষ্মীর ভাণ্ডার, স্বাস্থ্যসাথী তো আছেই। সেটা তো গোটা বাংলার জন্য। তবে এবারও কেবলমাত্র ডায়মন্ডহারবারের জন্য꧋ নির্দ𒆙িষ্ট হল অভিষেকের উৎসবের উপহার। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায় গত বছরেও এই উৎসবের উপহারের ব্যবস্থা করেছিলেন। তবে এবার পরিস্থিতি কিছুটা ভিন্ন। এবার বুথের দায়িত্বে থাকা নেতা নিজেরা দায়িত্ব নিয়ে এই উৎসবের উপহার সাধারণ মানুষের বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দেবেন।
এদিকে দুর্গাপুজো মানেই তার একটা সর্বজনীন রূপ রয়েছে। তবে পুজো মানেই উপহার। কিন্তু সেই উপহার কেনার মতো সামর্থ্য থাকে কতজনের! সেকারণে এবার উৎসবের উপহারের আয়ো�🤡�জন। এবার দলের সাধারণ নেতা কর্মীরাই ডায়মন্ডহারবারের ঘরে ঘরে পৌঁছে দেবেন এই উপহার।
ডায়মন্ডহারবার মডেল। এই ডায়মন্ডহারবার মডেলকে সামনে রেখে বার বারই নানা প্রকল্পের কথা ঘোষণা করেছেন এমপি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায়। এবার ডায়মন্ডহারবারের জন্য বিশেষ উদ্যোগ। গোটা বাংলার জন্য নয়। কেবলমাত্র ডায়মন্ডহারবারের বাসিন্দাদের জন্য় এই উদ্যোগ। আমজনতার জন্য এই পুজোর উপহার। 𝄹;
এই লোকসভা কেন্দ্র থেকে একেবারে রেকর্ড ভোটে জিতেছেন অভিষেক। এই লোকসভা কেন্দ্রের বাসিন্দাদের নিজের আত্মীয় বলেই মনে করেন সাংসদ। আর সেই কেন্দ𝓰্রের বাসিন্দাদের জন্য এবার শারদীয়ার উপহার।
এদিকে করোনার সময়তেও দেখা গিয়েছিল রান্না করা খাবার দিনের পর দিন ধরে বাসিন্দাদের ঘরে ঘরে পৌঁছে দেওয়া হয়েছিল। মানুষ যখন সংকটে ছিলেন তখন তাঁদের বাড়িতে পৌঁছে গিয়েছিল রান্না করা খাবার। স🤡ংকটের দিনে গরম খাবার পেয়ে কিছুটা হলেও স্বস্তি পেয়েছিলেন সাধারণ মানুষ। এবার আনন্দের দিনেও বাড়ি বাড়ি চলে যাচ্ছে উৎসবের উপহার।