২০২৪ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সবচেয়ে হাইভোল্টেজ ম্যাচটি ৯ জুন অনুষ্ঠিত হবে। সেদিন ভারত এবং পাকিস্তান বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বে একে অপরের মুখোমুখি হবে। টুর্নামেন্টে গ্রুপ এ-তে রয়েছে দুই দলই। মার্কি সংঘর্ষের আগে, পাকিস্তান অধিনায়ক বাবর আজম চাপে থাকার বিষয়ে মুখ খুলেছেন। ꦍপিসিবি-র পডকাস্টে কথা বলতে গিয়ে বাবর দাবি করেছেন যে, ভারত বনাম পাকিস্তান এবারও টুর্🌱নামেন্টের সবচেয়ে আলোচিত ম্যাচ হতে চলেছে।
ভারত শেষ বার ২০২৩ বিশ্বকাপে পাকিস্তানের মুখোমুখি হয়েছিল, যেখানে আমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামে রোহিত শর্মার দল পাকিস্তানকে পরা♛জিত করেছিল। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে হয়তো খাতায়-কলমে ভারত কিছুটা পাকিস্তানের চেয়ে এগিয়ে থাকবে। তবে এই ম্যাচের ক্ষেত্রে কোনও হিসেবই আগে থেকে করা সম্ভব নয়। একে🉐বারে আলাদা লড়াই হয় এই ম্যাচে। উত্তেজনার পারদ থাকে তুঙ্গে।
আরও পড়ুন: ওর ইংরেজি আমার উর্দুর চে♏য়ে অনেক ভালো- বাবরকে নিয়ে কটাক্ষের মোক্ষম জবাব ডি'ভিলিয়ার্সের
ভারত-পাকিস্তান দ্বৈরথের উত্তেজনাই আলাদা
বাবর বলেছেন, ‘ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ🅘 সব সময়েই সবচেয়ে বেশি আলোচিত হয়। আপনি বিশ্বের যেখানেই যান না কেন, এটি খুব বেশি আলোচিত হয়। খেলোয়াড়দের মধ্যেও আলাদা উত্তেজনা তৈরি হয়। প্রত্যেকেই তাদ📖ের দেশকে সমর্থন করে, এটাই স্বাভাবিক। তবে এই ম্যাচকে ঘিরে উত্তেজনার পারদটা অন্য মাত্রায় পৌঁছয়।’
তবে পাকিস্তান অধিনায়ক দলের সামর্থ্যের উপর আস্থা রাখার এবং খেলায় মনোযোগ দেওয়ার কথা বলেছেন। ২০২২ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারতের বিরুদ্ধে পাকিসꦺ্তান বেশির ভাগ সময়েই নিজেদের আধিপত্য বজায় রেখেছিল, কিন্তু বিরাট কোহলি একটি দুর্দান্ত ইনিংস খেলে ভারতকে জয় এনে দেন।
আরও পড়ুন: শরিফুলের হাতে ৬টি সেলাই, দলের ব্যাটিং ব্যর্থতা, ব🐈াংলাদেশ চাপে থাকলেও আশার কথা শোনালেন শান্ত
বাড়তি স্নায়ুর চাপ থাকে
বাবর আজম বলছিলেন, ‘যেদিন ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে, সেই ম্যাচের দিকে পুরো বিশ্ব তাকিয়ে থাকবে। স্বাভাবিক ভাবেই স্নায়ুর চাপ বাড়বে। তবে আমাদের ফোকাস ধরে রাখতে হবে। মৌলিক বিষয়গুলিতে লেগে থাকতে হবে এবং সহজ স্বাভাবিক ক্রিকেট খেলতে হবে। এটা সব সময়ে একটি চাপের ম্য👍াচ। আপনি যত বেশি শান্ত থাকবেন, স্নায়ুর চাপ ধরে রাখতে পারবেন, তত সবটা সহজ হয়ে যাবে। আপনার দক্ষতা এবং কঠোর পরিশ্রমের উপর বিশ্বাস রাখতে হবে।’
অধিনায়ক হিসেবে বাবরের দায়িত্ব
সাম্প্রতিক সময়ে আয়ারল্যান্ডের বিরুদ্ধে একটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ হেরেছে পাকিস্😼তান। এবং তার পর ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে টি-টোয়েন্টি সিরিজে হেরেছে তারা। স্বাভাবিক ভাবেই বিশ্বকাপের আগে পাকিস্তান বড় ধাক্কা খ🐻েয়েছে। বাবর একজন অধিনায়ক হিসেবে তাঁর ভূমিকা সম্পর্কে দাবি করেছেন যে, দলের নেতা হিসেবে তিনি কখনও-ই আবেগপ্রবণ হতে পারবেন না।
পাক অধিনায়ক বলেছেন, ‘আমি একজন অধিনায়কের দায়িত্ব বুঝতে পꦬারি। কারণ আমাদের উপর অতিরিক্ত প্রত্যাশা রয়েছে। আমার কাছে খেলোয়াড় রয়েছে এব💮ং ম্যানেজমেন্টের সদস্যরা রয়েছে। আমাকে এঁদের মাঝে ব্রিজ তৈরি করতে হবে। নিজের আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে এবং খেলোয়াড়দের সমর্থন করতে হবে। কারণ ওদের থেকে সেরা পারফরম্যান্স বের করা আনাটা আমার কাজ। পাশাপাশি ওদের আত্মবিশ্বাস দিতে হবে যে, ওরা সেরা এবং আরও ভাল করতে পারে।’