দলের বিরুদ্ধে শতাব্দী⭕ রায়ের বিদ্রোহকে হাতিয়ার করে তৃণমূলকে ধারালো আক্রমণ করল বিজেপি। শুক্রবার বিজেপি নেতা জয়প্রকাশ মজুমদার সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘অমিত শাহের সঙ্গে শতাব্দীর বৈঠক হবে কি না সেটা পরের কথা। বড় কথা হল, শতাব্দী বুঝতে পেরেছেন চোর – ডাকাত – গুন্ডা ছাড়া তৃণমূলে টেকা মুশকিল।’
এদিন জয়প্রকাশবাবু বলেন, নিজের দলের সাংসদের সঙ্গে ঘণ্টার পর ঘণ্টা যোগাযোগ করতে পারছেন না দলের মুখপ🅺াত্র। এ তো আশ্চর্য ব্যাপার। তাহলেই বুঝুন ꦕদলটা কী করে চলছে।
তিনি বলেন, ‘শতাব্দীকে বলছে আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে কথা বলতে। একজন সাংসদ একজন বিধায়কের কাছে তাঁর সমস্যা জানাবে🌟ন? তৃণমূলের কাজ শুধু মানুষকে নীচে নামানো।’
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পাশে বোলপুরের পদযাত্রায় দীর্ঘক্ষণ হাঁটলেও কেন তাঁকে ক্ষোভের কথা জানাননি শতাব্দী? সৌগত রায়ের এই প্রশ্নের জবাবে জয়প্রকাশবাবু বলেন, ‘উনি তো ভাবের ঘরে চুরি করছেন। উনি ভাল করে♛ই জানেন যে কিছু বলা যায় না।’
এর পরই সুর চড়ান জ🍌য়প্রকাশ। বলেন, ‘অমিত শাহের সঙ্গে দেখা হবে কি না সেটা বড় কথা নয়। বড় কথা হল, শতাব্দী বুঝতে পেরেছেন চোর ডাকাত ছাড়া কেউ তৃ🌼ণমূলে জায়গা পাবে না।’
বৃহস্পতিবার নিজে൩র ফ্যানপেজে ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্টে শতাব্দী জানান, দীর্ঘ দিন সংসদীয় এলাকায় যেতে পারছেন না তিনি। দলের বৈঠকেরও 💧খবর দেওয়া হয় না। তাই শনিবার কোনও সিদ্ধান্ত নিতে চলেছেন তিনি।