ইউসুফ পাঠানকে বহরমপুরে প্রার্থী করা নিয়ে ক্ষোভ ছিল ভরতপুরের তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবীরের। সেই ক্ষোভ প্রশ🍒মনে শনিবার তাঁর সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। সেই বৈঠকে কতটা চিঁড়ে ভিজছে তা নিয়ে কিছুই ইঙ্গিত দেননি হুমায়ুন। তবে ঠারেঠোরে বুঝিয়ে দিয়েছেন, অন্যরা নামলেও তিনি নামবেন কিনা তা নিয়ে সন্দেহ থেকেইꦓ যাচ্ছে।
সংবাদ প্রতিদিনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ভরতপুরের বিধায়ক জানিয়েই দিয়েছেন তিনি তাঁর বিধানসভায় প্রচারে থাকছেন না। আবার অন্য একটি সংবাদমাধ্যমে ফিরহাদের সঙ্𒈔গে বৈঠকের আগে তিনি বলেন, ' আমার কাছে অভিযোগ এসেছিল। তার প্রক্ষিতে আকস্মিকভাবে একটা প্রতিক্রিয়া দিয়েছিলাম। যত সময় যাবে, পরিস্থিতি পর্যালোচনা করব। '
আরও পড়ুন। সাত দফায় ভরসা পাচ্ছেন স𓂃ুজন-অধীর, নওশাদ, তৃণমূলের এত টেনশন কেন? বিজেপি কী বলছে?
হুমায়ুনে🐠র মনে করেন বহরমপুরে কংগ্র𝐆েসের বর্তমানে যা অবস্থা তাতে খুব সহজেই তৃণমূল জিতবে। তিনি বলেন, 'রাজনীতি একটি সম্ভাবনাময় শিল্প। সকালে একরকম আবহওয়া তো বিকেলে আর একরকম। ঝড় আসতে পারে, বৃষ্টি হত পারে। রাজনীতি তো সেই রকম।'
যদিও শনিবার সন্ধ্যায় জেলা তৃণমূলের কর্মিসভায় উপস্থিত হননি হুমায়ুন কবীর ও তৃণমূল বিধায়ক নিয়ামত শেখ। পরে রাওতে বহরমপুরের একটি হোটেলে পুরমন্ত্রীর সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ আলোচনা হয় দুই বিধায়কের। এই সাক্ষাৎকারকে দুজনেই সৌজন্যমূলক বলে মন্তব্য করেছেন। এর বেশি তাঁরা কিছু বলতে চাননি।
আরও পড়ুন। দেবাংশুর প্রতিপক্🍰ষ CPM-এর সায়ন, তমলুকে খেলা জমাতꦯে পারবে সিপিএম
ব্রিগেডে জনগর্জন সভা থেকে বহরমপুরে কেন্দ্রে তৃণমূল প্রার্থী হিসাবে ইউসুফ পাঠানের নাম ঘোষণা করেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তার পর থেকেই বেঁকে বসেছেন হুমায়ুন কবীর। এমন কী নিজেই নির্দল প্রার্থী হিসাবে ভোটꦐে দাঁড়ানোর হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি। ,তাঁর মতে, পাঁচবারের সাংসদ কংগ্রেসের অধীর চৌধুরীকে হারাতে পারবেন কিনা ইউসুফ পাঠান তা নিয়ে🤪 যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে তাঁর। তাই তিনি নাম ঘোষণার পর থেকেই ক্ষুব্ধ।
একই ভাবে বেঁকে বসেছেন তৃণমূল হরিহরপাড়ার বিধায়ক নিয়ামত শেখ। সব মিলিয়ে পুরমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের পর কতটা নরম হয়েছেন তাঁর🐼া তা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই গিয়েছে✅। কারণ নিজের এ নিয়ে কিছু জানাননি।
আরও পড়ুন। চড়াম চড়ামরা সাবধান! ভোটে হিংসা হলে পালটা নির্দয় হবে কমি🏅শন