গরমে শসা খেতে ভালো তো লাগেই, পাশাপাশি এই ফলের প্রচুর গুণ আছে। শরীরে জলের মাত্রা ধরে রাখা থেকে শুরু করে খাবার হজম করানো—ꦇ এই ফলটি বহু উপকার করতে পারে।
কিন্তু কোনও কো🅘নও🌠 শসা প্রচণ্ড তেতো হয়। এই শসা খাওয়া উচিত নয়।
তেতো শসা খেলে কী কী সমস্যা হতে পারে?
- তেতো শসায় এমন কিছু পদার্থ থাকে, যা শরীরে টক্সিন জমা করায়।
- তেতো শসা বেশি খেলে ডিহাইড্রেশনের মতো সমস্যাও হতে পারে।
- তেতো শসা বেশি খেলে তলপেটে ব্যথা, পেটের সমস্যা এবং কিডনির নানা সমস্যা হতে পারে।
কিন্তু শসা তেতো কি না বোঝার উপায় কী?
অনেকেই ব🗹লছেন, শসা তেতো হবে কি না, তা দেখে বোঝার বিশেষ উপায় নেই। যে কোনও শসাই তেতো হতে পারে। শসায়๊ আছে কিউকারবিটাসিন ‘বি’ ও ‘সি’ নামের দু’টি যৌগ। এদের কারণেই শসায় তেতো ভাবটা থাকে।
কিন্তু একটি বিশেষ🐬 প্রক্রিয়ায় এই তেতোভাব অনেকটা কাটিয়ে ফেলা যায়।
কী করে শসার তেতোভাব কাটাবেন?
এ জন্য শসা কাটার সময়ে একটি বিশেষ কাজ করতে হবে। এর মুখের দিকটা কেটে চক্রাকারে ঘষতে থাকুন। দেখবেন, সাদা ফেনা উঠছে। যত ক্ষণ এই ফেনা উঠ༒বে, তত ক্ষণ ঘষতে ꧟থাকুন।

এরপর শসা কেটে মুখে দিন, দেখবেন তেতো স্বাদ থাকে না। ওই ফেনার সঙ্গে ক🌸িউকারবিটাসিন বেরিয়ে যায়। তাই🍷 শসা থেকে তেতোভাব কমে যায়।