কাশ্মীর উপত্যকা থেকে কাশ্মীর পণ্ডিতদের উচ্ছেদ ও মর্মান্তিক গণহত্যা নিয়ে তৈরি সিনেমা 'দ্য কাশ্মীর ফাইলস' দেখে একদিকে যেমন মা𓆏নুষের চোখে জল আসছে। অন্যদিকে এই নিয়ে গোটা দেশে ব্যাপক তোলপাড় শুরু হয়েছে। সিনেমাটি মুক্তি পাওয়ার পর প্রথম দিন থেকেই এটি নিয়ে উত্তাল হয়ে উঠেছে রাজনীতি। এর আগে কেরল কংগ্রেস এই ছবিটি নিয়ে আপত্তি জানিয়েছিল এবং এবাং অসমের প্রভাবসালী সাংসদ বদরুদ্দিন আজমল এই সিনেমা নিয়ে আপত্তি তুললেন। বদরুদ্দিন আজমল সিনেমাটি নিষিদ্ধ করার দাবি জানিয়েছেন।
বদরুদ্দিন আজমল বলেন, ‘আমি দ্য কাশ্মীর ফাইলস দেখিনি। কেন্দ্রীয় সরকার, অসম সরকারের এই সিনেমাটা নিষিদ্ধ করা উচিত কারণ এটি সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা সৃষ্টি করবে। বর্তমান ভারতে পরিস্থিতি একই নয়... কাশ্মীরের বাইরেও অনেক ঘটনা ঘটেছে, অসমের নেলির ঘটনাও তাদের মধ্যে অন্তম। কিন্তু সেগুলির উপর😼 কোনও 🅺সিনেমা নেই।’
এর আগে কেরল কংগ্রেস বিতর্ক উস্কে দিয়ে কাশ্মীর পণ্ডিত গণহত্যা প্রসঙ্গে টুইট করে লিখেছিল, ‘সন্ত্রাসী হামলার পরে, পণ্ডিতদের নিরাপত্তা দেওয়ার পরিবর্তে, বিজেপির রাজ্যপাল জগমোহন তাদের জম্মুতে স্থানান্তরিত করত🌊ে বলেছিলেন। বিপুল সংখ্যক পণ্ডিত পরিবার নিরাপদ বোধ করেনি এবং ভয়ে উপত্যকা ছেড়ে চলে যায়। ১৯৯০ সাল থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত ১৭ বছরে ৩৯৯ জন কাশ্মীরি পণ্ডিত মারা যায় কিন্তু মুসলিম মারা যায় ১৫ হাজার।’ পরে অবশ্য চাপের মুখে কেরল কংগ্রেস নেতা তথা রাজ্যের বিরোধী দলনেতা ভিডি সতীশন বলেন, ‘টুইটগুলোর বিষয়ে খতিয়ে দেখা হবে। এই ইস্যু সম্পর্কে আমাদের কোনও ধারনা নেই। কেরল কংগ্রেস বা ইউডিএফ (ইউনাইটেড ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট) কোনও প্𓆏ল্যাটফর্মে এই ফিল্মের বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেনি...’