অবশেষে কানাডা থেকে ভারতীয় ছাত্রদের বিতাড়নের সিদ্ধান্ত স্থগিত রাখা হল। ༺অনিশ্চয়তꦡার মধ্যেই এল স্বস্তির খবর।
সূত্রের খবর, লাভপ্রীত সিং নামে এক ছাত্রকের কানাডা থেকে বিতাড়নের নির্দেশ জারি করা হয়েছিল। এরপর এনিয়ে প্রবাসী ভারতীয়রা প্রতিবা🔜দে নামেন। আসলে পঞ্জাবের বাসিন্দা ওই যুবক। কানাডা থেকে তাকꦅে বিতাড়নের সিদ্ধান্ত জানানো হয়েছিল। এরপর ৫ জুন থেকে প্রতিবাদ কর্মসূচি শুরু করেন প্রবাসীরা।
১৩ জুনের মধ্য়ে কℱানাডা ছাড়ার জন্য কানাডিয়ান বর্ডার সার্ভিসেস এজেন্সি লাভপ্রীত সিংকে দেশ ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছিল। কারণ তারা জানিয়ে দেয় ৬ বছর আগে য𓆉ে অফার লেটার নিয়ে তিনি কানাডাতে এসেছিলেন তা ভুয়ো। তবে শুধু লাভপ্রীত নয়, তাঁর মতো ৭০০ পড়ুয়াকে বিতাড়নের নির্দেশ জারি করা হয়েছিল।
তবে আপ সাংসদ বিক্রমজিৎ সিং সাহনেই জানিয়েছেন, ৭০০ ভারতীয় ছাত্রকে বিতাড়নের যে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল কানাডা সরকার তা স্থগিত করা হয়েছে। বিশ্ব পঞ্জাবি অর্গানাইজেশনের সভাপতি হলেন বিক্রমজিৎ। ত🌸িনি জানিয়েছেন, তিনি অনুরোধ করার🔥 পরে কানাডা সরকার ভারতীয় হাই কমিশনের সঙ্গে আলোচনা করে বিষয়টি স্থগিত রেখেছে।
তিনি জানিয়েছেন, আমরা লিখিতভাবে তাদের জানিয়েছিলাম। আমরা জানিয়েছি এই পড়ুয়ারা কোনও প্রতারণা করেননি। তারা নিজেরাই প্রতারণার শিকার। কারণ কিছু অনুমোদনহীন এজেন্সি তাদের ভুয়ো ভর্তির চিঠি দিয়েছিল। কোনও চেকিং𝔍 ছাড়াই ভিসা দেওয়া হয়েছিল। আবার সেখানে যাওয়ার পরে ইমিগ্রেশন তাদের ঢুকতেও দিয়েছিল।
এদিকে বেশিরভাগই পঞ্জাবের বাসিন্দা। জলন্ধরের এজেন্টি ব্রিজ🎃েশ মিশ্রের মাধ্যমে তারা গিয়েছিল কানাডায়। এদিকে কলেজে যাওয়ার পর তারা জানতে পারেন তারা প্রতারিত। এরপর ব্রিজেশ তাদের বলেন, একটু অপেক্ষা করতে। একটা ব্যবস্থা✤ হবে। এদিকে সিবিএসএ তদন্ত করে দেখে ব্রিজেশ মিশ্র তাদের সঙ্গে প্রতারণা করেছে।
তবে আপাতত ওই পড়ুয়ারা কিছুটা স্বস্তি পাচ্ছেন। এখনই তাদের কানাডা ছাড়তে হচ্ছে না বলে খবর। কিন্তু আদৌ তারা কানাডায়✱ পড়াশোনা করতে পারবেন কি না তা নিয়ে প্রশ্নটা থেকেই যাচ্ছে।