যাঁর� কেবলমাত্� বিএড প্রশিক্ষ� নিয়ে� প্রাথমিক� শিক্ষকতা করছে�, তাঁদের জন্য শীঘ্রই একটি বিশে� 'ব্রি� কোর্�' চালু কর� হবে। যে কোর্সে� মেয়া� হব� �'মাস। এব� সংশ্লিষ্� শিক্ষক-শিক্ষিকাদে� বাধ্যতামূলকভাব� এই কোর্সে অংশগ্রহণ কর� শংসাপত্র অর্জ� করতে হবে। সুপ্রি� কোর্টে� নির্দে� অনুসারেই এই পদক্ষে� কর� হচ্ছ� বল� জানিয়েছে 'ন্যাশনাল কাউন্সিল ফর টিচা� এডুকেশ�' (এনসিটি�) কর্তৃপক্ষ।কিন্তু, এই কোর্� করানোর প্রয়োজনীয়ত� কী? এট� জানত� গেলে আমাদের একটু পিছিয়ে যেতে হবে। নিয়ম অনুসার� - প্রাথমিক শিক্ষক পদ� চাকর� পেতে গেলে ডিএড বা ডিএলএড কোর্� কর� বাধ্যতামূলক। কিন্তু, সারা দেশে� এম� কয়েক লক্ষ প্রাথমিক শিক্ষক � শিক্ষিকা রয়েছেন, যাঁর� বিএড কোর্� করলে� ডিএড বা ডিএলএড কোর্� করেননি� তাহল� তাঁর� প্রাথমিক� চাকর� পেলে� কীভাবে?এক্ষেত্র� আর� একটি নিয়ম হল - উচ্চপ্রাথমিক, মাধ্যমিক এব� উচ্চমাধ্যমিকস্তর� শিক্ষকতা� জন্য� মূলত বিএড প্রশিক্ষ� দেওয়� হয়� কিন্তু, ২০১৮ সালে� ২৮ জু� এনসিটি� কর্তৃপক্� একটি গেজে� নোটিফিকেশন প্রকাশ করে। তাতে বল� হয়, যাঁদের ডিএলএড বা ডিএড কর� নে�, কিন্তু বিএড কর� আছ�, তাঁরাও প্রাথমিক শিক্ষক হিসাবে চাকর� করতে পারবেন।হিসাব বলছে, এই গেজে� নোটিফিকেশনের জেরে বর্তমানে সারা দেশে প্রা� � থেকে � লক্ষ শিক্ষক-শিক্ষিকা আছেন, যাঁর� বিএড কর� প্রাথমিক শিক্ষকের চাকর� করছেন। কিন্তু, তাঁর� চাকর� পাওয়ার পর একাধিক রাজ্� তাঁদের নিয়োগে� ক্ষেত্রে যোগ্যতার ন্যায্� মাপদণ্� নিয়ে প্রশ্ন তুলে আদালতে মামল� রুজু করে।পরবর্তীকালে সে� সমস্� মামল� পর্যবেক্ষণ কর� সুপ্রি� কোর্� তা� রায়ে জানা�, প্রাথমিক শিক্ষক হত� গেলে শুধুমাত্� বিএড প্রশিক্ষ� থাকলেই চলবে না� তা� সঙ্গ� ডিএড � অথবা ডিএলএড প্রশিক্ষণও বাধ্যতামূলকভাব� থাকতেই হবে। এই সুপ্রি� নির্দেশে� ফল� সঙ্কটে পড়ত� পারতেন প্রা� � থেকে � লক্ষ প্রাথমিক শিক্ষক � শিক্ষিকা, যাঁদ� নিয়ো� হয়েছিল ২০১৮ সালে� জু� মা� থেকে ২০২৩ সালে� নভেম্ব� মাসে� মধ্যে।এই বিপু� সংখ্যক শিক্ষকের চাকর� বাঁচাত� এব� প্রাথমিক� যাতে হঠাৎ কর� শিক্ষকের আকাল বেড়� না যা�, তা নিশ্চি� করতে� শুধুমাত্� বিএড কর�, ইন-সার্ভিসে থাকা শিক্ষক শিক্ষিকাদে� জন্য একটি বিশে� 'ব্রি� কোর্�' করানোর নির্দে� দে� শীর্� আদালত। সে� রা� ঘোষি� হয় ২০২৪ সালে� � এপ্রিল� অর্থাৎ - সুপ্রি� নির্দেশে� প্রা� একবছ� পর সে� নির্দে� কার্যক� করার কথ� জানা� এনসিটি� কর্তৃপক্ষ।এখনও পর্যন্� জানা গিয়েছে, রিমো� পদ্ধতিতে অনলাইন� এই ব্রি� কোর্� করান� হবে। এব� কোর্� চালু হওয়া� একবছরে� মধ্য� যাতে সংশ্লিষ্� শিক্ষক শিক্ষিকারা সকলে� তাতে যো� দেওয়ার সুযো� পা�, তা তাঁদের স্কুলকেই নিশ্চি� করতে হবে। অর্থাৎ - এক্ষেত্র� দায়বদ্ধত� থাকব� শুধুমাত্� স্কু� কর্তৃপক্ষে� উপর। যদিও এখনও পর্যন্� কোর্সে� দিনক্ষ� ঘোষণ� কর� হয়নি�