বেশ কয়েক মাস ধরে মহ💖াশূন্যে আটকে রয়েছেন মার্কিন মহাকাশ গবেষণা 𝄹কেন্দ্রের নভশ্চয় সুনীতা উইলিয়ামস। বহু রুদ্ধশ্বাস পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে তিনি সেখানে দিন কাটিয়ে চলেছেন। তবে তারই মাঝে এক অপূর্ব দৃশ্যের সাক্ষী থেকেছেন সুনীতা। ভারতীয় বংশোদ্ভূত নভশ্চর সুনীতা বলছেন, মহাশূন্যে থাকার সময় তিনি প্রতিদিন ১৬ টি করে সূর্যাস্ত ও সূর্যোদয় দেখেছেন। বর্তমানে ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনে রয়েছেন মার্কিন এই নভশ্চর সুনীতা উইলিয়ামস। সেখান থেকেই এই অভূতপূর্ব দৃশ্যের সাক্ষী থেকেছেন তিনি।
সুনীতা বলছেন,'মহাকাশে যাওয়ার জন্য কঠোর পরিশ্রম করার পরে, আমি ভাগ্যবান ছিলাম যে একটি দ্রুত গতিশীল মহাকাশ যানে প্রতিদ꧒িন ১৬টি সূর্যোদয় এবং ১৬টি সূর্যাস্ত দেখতে পেয়েছি।' উল্লেখ্য, প্রতি ৯০ মিনিটে ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন (আইএসএস) পৃথিবীর কক্ষ পথ প্রদক্ষিণ সম্পূর্ণ করে। যার গতি ২৮,০০০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা। যার ফলে সেখানে থাকা নভশ্চররা প্রতি ৪৫ মিনিটে একটি সূর্যাস্ত ও সূর্যোদয় দেখতে পান। ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন-এ থাকা মহাকাশচারীরা একক পৃথিবীর দিনে ১৬ দিন-রাত্রি চক্রের অভিজ্ঞতা লাভ করেন। আইএসএস পৃথিবীর জীবনের তুলনায় অনেক দ্রুত গতিতে চলে, যেখানে দিন এবং রাত সাধারণত প্রায় ১২ ঘন্টা স্থায়ী হয়। মহাকাশচারীরা প্রতি ৪৫ মিনিটে আলো এবং অন্ধকারের মধ্যে একটি পরিবর্তন অনুভব করেন, একটি অনন্য চক্র তৈরি করে যা প্রতিদিন ১৬ বার পুনরাবৃত্তি হয়।
( Bank Holiday November: 2024: নভেম্বর ২০২৪-এ ছটপুজোর মাসে কতদিন বন্ধ থাকবে ব্যা♛ঙ্🐓ক? শনি, রবি মিলিয়ে পুরো লিস্ট দেখে নিন)
( ‘FAKERY শিল্প আয়ত্ত করেছেন…চ্যালেঞ্জ করছি..', মোদীকে এ কী বলল♋েন খাড়গে?)
꧂ এমন এক অবস্থানে নভশ্চররা কীভাবে বোঝেন যে কখন ঘুমোতে হবে?
মহাকাশচারীরা সমন্বিত ইউনিভার্সাল টাইম (UTC) এর উপর ভিত্তি করে একটি সময়সূচী অনুসরণ করেন। কারণ মহাকাশে কোন নিয়মিত দিন-রাত্রি চক্র নেই। তাঁদের দিনগুলি কাজ, ব্যায়াম, খাবার এবং বিশ্রামের জন্য মোটামুটি ৫-মিনিটের মধ্যে বিভক্ত, এক🔯টি সময়সূচী তাঁরা কঠোরভাবে মেনে চলেন। যাতে তাঁরা মহাকাশে মানসিক এবং শারীরিক উভয় স্বাস্থ্য বজায় রাখতে পারেন সঠিকভাবে। পৃথিবীতে, মানুষ ঘ🔯ুম এবং জাগরণ চক্রের জন্য সূর্যের উদয় এবং অস্ত যাওয়াকে ব্যবহার করে। তবে, মহাকাশে, মহাকাশচারীদের এই প্রাকৃতিক সংকেতের অভাব রয়েছে, কারণ সূর্য একইভাবে উদয় বা অস্ত যায় না। সেই জায়গা থেকে রোজের দিন-রাত্রিকে চিনে নেওয়ার কাজটাও কম কঠিন নয়।