ভারতের আকাশপথে আবারও আক্রমণ করেছে পাকিস্তান। সকাল থেকেই ভারতের বিভিন্ন সীমান্তবর্তি এলাকায় পাকিস্তানের সন্ত্রাসবাদী এবং পাকিস্তানের সেনারাও আক্রমণ চালায়। যেখানে প্রাণ যায় মহিলা ও শিশুদের। অর্থাৎ পাকিস্তান যে শান্তির পক্ষে একদমই নেই, সেটাই বোঝা যায় এদিনের ঘটনায়। সকালের পর সন্ধ্যা গড়ালেও আক্রমণ বন্ধ করেনি পাকিস্তান෴, এরপর জেরেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পরিস্থিতি।
সন্ধ্যা থেকেই পাকিস্তানির আক্রমণ ফের শুরু
এদিন সন্ধ্যায় আইপিএলের ম্যাচ ছিল ধর্মশালা স্টেডিয়ামে। এমনিতেই উত্তর ভারতের বেশ কয়েকটি স্টেডিয়ামেই বিমানবন্দর বন্ধ রাখা হয়েছিল, কারণ পাকিস্তানের এয়ার স্ট্রাইকের সম্ভাবনা ছিল। অর্থাৎ পাকিস্তান যে অশান্তিকেই বেছে নেবে সেটা ভারত আগেই জানত, তাই চণ্ডিগড়সহ বেশ কয়েকটি বিমানবন্দর বন্ধ রাখা হয়েছিল। এরপর෴ আশঙ্কাই সত্যি হয়, যখন সন্ধ্যায় ফের পাকিস্তানের পক্ষ থেকে মিসাইল এবং ড্রোন ছোঁড়া হয় ভারতের লক্ষ্যে।
পরিস্থিতি খুব একটা ভালো নয়, সেটা বুঝতেꦚ অপেক্ষা হয়নি ধর্মশালা স্টেডিয়াম অর্থাৎ হিমাচল প্রদেশের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিদের। এদিন সন্ধ্যায় ১০.১ ওভারের পর আইপিএলের পঞ্জাব কিংস বনাম দিল্লি ক্যাপিটালসের ম্যাচ বাতিল করে দেওয়া হয়। জানানো হয়, বাতিস্তম্ভ নিভে যাওয়ার জন্য ম্যাচ বাতিল করা হয়েছে, কিন্তু খরব এখন সকলের হাতের মুঠোয় মোবাইলের জন্য।
মাঠে থাকতেই দর্শকরা বুঝতে পারেন, কিছু সমস্যা হয়েছে
তাই মাঠে বসেই দর্শকরা খেলা দেখার পাশাপাশি মোবাইলে পাকিস্তান-ভারত অশান্তির খবরাখবর রাখছিলেন। সেখানেই যখন দর্শকরা বুঝতে পারেন, যে ব্ল্যাক আউট এবং পাকিস্তানের তরফ থেকে ভারতের আ💮কাশে হামলা হয়েছে, তখন তাঁরা আরও উত্তেজিত হয়ে ওঠেন। মাঠ ছাড়ার সময় আর চুপ করে থাকতে পারেননি দর্শকরা। তাঁদেরকে দ্রুত মাঠ খালি করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।
পাকিস্তান মুর্দাবাদ স্লোগান
এরপর ধর্মশালা স্টেডিয়াম থেকে বেরনোর সময়ই আইপিএলের দর্শকরা পাকিস্তান মুর্🐭দাবাদ স্লোগান দিতে থাকল। ভারত মাতা কি জয় ছাড়া জয় হিন্দ স্লোগানে ধর্মশালার আকাশ ফেটে পড়তে থাকে। অর্থাৎ ক্রিকেট মাঠও পাকিস্তানের হামলার জন্য শিকার হল বলে দর্শকরা মনে করতে থাকে, একঝলকে সেই ভিডিয়ো।
ভারতও প্রত্যাঘাত করে
পাকিস্তানকেও ভারত পাল্টা প্রত্যাঘাত করা শুরু করেছে। ভারত প্রথমদিকে নমনীয়তা দেখিয়েছিল। কোনওভাবেই ভারত লড়াইয়ে যাচ্ছিল না, প্রথমে সন্ত্রাসবাদীদের আক্রমণ করেছিল ভারত অপারেশন সিঁদুরের মাধ্যমে। কিন্তু ভারতে ফের পাকিস্তান হামলা চালানোয় পাল♈্টা পাকিস্তানের ইসলামাবাদসহ বেশ কয়েকটি শহরে ভারত প্রত্যাঘাত করা শুরু করেছে বলꦜে বিভিন্ন রিপোর্ট সূত্রে খবর।
পাকিস্তানকে এমন আঘাত, যে ওরা ভুলতে পারবে না
এদিকে ভারতীয় দলের ক্রিকেটার বীরেন্দ্র সেহওয়াগ বিষয়টি নিয়ে বলেন, ‘ভারত যখন যখন শান্তি বেছে নেয়, তখনই দেখা যায় পাকিস্তান 🃏যুদ্ধ বেছে নিয়েছে। ওরাই সন্ত্রাসবাদীদের পাশে দাঁড়াচ্ছে, তাঁদেরকে আড়াল করছে। আমাদের সেনাও এর বিরুদ্ধে এমন জবাব দেবে, যে পাকিস্তান♐ কখনও ভুলতে পারবে না ’।