বিসিসিআইয়ের সদর দফতরে নিজের নামে এক বোর্ড রুমের উদ্বোধন করলেন সচিন তেন্ডুুুলকর। রোহিত শর্মাকে যেমন একদিন আগেই ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামের তরফে বি🌜শেষ সম্মান জানানো হয়েছে। তাঁর নামাঙ্কিত স্ট্যান্ডের উদ্বোধন করা হয়েছে ওয়াংখেড়েতে রোহিতের মা-বাবার হাত দিয়ে। এবার মাস্টার ব্লাস্টার্স সচিন তেন্ডুলকরকেও তেমনই এক অ⛎ভিনব সম্মান জানাল বিসিসিআই।
সচিনকে বিশেষ সম্মান বিসিসিআই-এর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের সদর দফতরে এক বোর্ড রুমের নাম রাখা হল ‘SRT 100’। বুঝতে কারোর বাকি নেই যে এই শব্দের অর্থ হল সচিন রমেশ তেন্ডুলকরের ১০০টি শতরান। বিশ্ব ক্রিকেটে প্রথম এবং একমাত্র ব্যক্তি হিসেবে সচিনেরই নজির রয়েছে ১০০টি শতরানের। তাই তাঁকে বিশেষভাবে সম্মান জানাল ভারতীয় 🐲ক্রিকেট বোর্ড। স্বয়ং মাস্টার ব্লাস্টার্স নিজেই এই বোর্ড রুমের উদ্বোধন করলেন এদিন।
সচিন নিজেই উদ্বোধন করলেন
ভারতীয় ক্রিকেটে সচিন তেন্ডুলকরের অবদানের কথা মাথায় রেখেই তাঁকে এভাবে সম্মান জানানোর সিদ্ধান্ত নেয় বিসিসিআই। বোর্ডের সদর দফতরে লিটল মাস্টার ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বোর্ডের সভাপতি রজার বিনি, সচিন দেবজিত সাইকিয়া, যুগ্মসচিব রোহন দে❀সাই, বোর্ডের সহ সভাপতি রাজীব শুক্লারা। প্রসঙ্গত বোর্ডের বর্তমান স🍬দর দফতরও মুম্বইতেই।
সেখানকার বোর্ড রুমে রাখা হয় সচিন তেন্ডুলকরের বিভিন্ন সময়ের ছবি। যেগুলো নিজেই ঘুরে দেখেন টেস্ট এবং ওডিআই ক্রিকেটে সর্বোচ্চ রানের মালিক। বিশ্বকাপ থেকে পাকিস্তান সফরে গিয়ে সচিনের ইনিংস, এছাড়াও ২০১১ বিশ্বকাপ ফাইনা♊লে সচিনের হাতে ওঠা ট্রফির কোল্যাজই রাখা রয়েছে বোর্ড রুমের দেওয়ালে।
বিশেষ সম্মান পেয়ে আপ্লুত সচিন
অনুষ্ঠানে এসে সচিন তেন্ডুলকর বলেন, 🔯‘আমরা যখন ২০০৭ সালে বিশ্বকাপে খারাপ পারফরমেন্সের পর দেশে ফিরলাম, তখনই ভাবছিলাম যে খেলা কি ছেড়ে দেওয়া উচিত, নাকি চালিয়ে যাওয়া উচিত। তখন আমার ভাই বলছিল, যে ২০১১ বিশ্বকাপটা ভারতে হবে। আর সেটার💟 ফাইনাল হবে মুম্বইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে, তাই সেখানে যদি ট্রফি হাতে ভিক্ট্রি ল্যাপ করতে পারি, সেটা অত্যন্ত বিশেষ মূহূর্ত হবে। এরপরই আমার টার্গেট নতুন করে সেট করি। পরের চার বছর আমার একটাই লক্ষ্য ছিল, বিশ্বকাপের ট্রফি জেতা ’।
এরপর মাস্টার ব্লাস্টার্স আরও বলেন, ‘২০০৭ সালটা ছিল আমার জীবনের কঠিনতম মূহূর্ত আর ২০১১ সাল 𒆙ছিল আমার কেরিয়ারের সব থেকে আনন্দের মূহূর্ত, মাঝের যাত্রাপথটা ভালোই ছিল। আশা করব আমি সেই সব বৈঠক বা সিদ্ধান্তের সময় উপস্থিত থাকব, যা আমাদের দেশের ক্রিকেটকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে এবং আনন্দ উপভোগের আরও সুযোগ তৈরি করে দেবে। আজকꦆের এই মূহূর্তটা আমার হৃদয় ছুঁয়ে যাচ্ছে ’।