৭𒀰 মে 'অপারেশন সিঁদুর'-এর অধীনে ভারতের নির্ভুল হামলায় নিহত সন্ত্রাসীদের শেষকৃত্যে যোগদানকারী ব্যক্তিদের মধ্যে পাকিস্তানের শীর্ষ কর্মকর্তারাও ছিলে෴ন। রবিবার ভারত শেষকৃত্যে যোগদানকারী পাকিস্তানি অফিসারদের নাম প্রকাশ করেছে। এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদ সংস্থা এএনআই।
প্রꦕতিরক্ষা মন্ত্রকের মতে, বাহাওয়ালপুরের মুরিদকেতে নিহত সন্ত্রাসীদের এক শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়েছিল এবং পাকিস্তান সেনাবাহিনীর শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। পাকিস্তানের পাঞ্জাবের পুলিশ মহাপরিদর্শককেও শেষকৃত্যে অংশ নিতে দেখা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শেষকৃত্যে অংশ নেওয়া অন্যান্য পাকিস্তানি কর্মকর্তাদের মধ্যে রয়েছেন লেফটেন্যান্ট জেনারেল ফায়াজ হু💞সেন, মেজর জেনারেল রাও ইমরান, প্রশাসনের পক্ষ থেকে ব্রিগেডিয়ার মোহাম্মদ ফুরকান, পাকিস্তান পাঞ্জাবের নেতা উসমান আনোয়ার এবং মালিক সোহাইব আহমেদ।
আরও পড়ুন:
'অপারেশন সিঁদুর'
২২শে এপ্রিল কাশ্মীরের পহেলগামে এক নৃশংস সন্ত্রাসী হামলায় নিহত ২৬ জনের মৃত্যুর প্রতিশোধ নিতে, ভারত ৭ই মে ভোরে 'অপারেশন স✱িন্দুর' শুরু করে। এই অভিযানের আওতায়, ভারতীয় বাহিনী পাকিস্তান এবং পাক-অধিকৃত কাশ্মীর জুড়ে নয়টি সন্ত্রাসী ঘাঁটিতে হামলা চালায়। এই হামলায় একশোরও বেশি সন্ত্রাসী নিহত হয়।
রবিবার সন্ধ্যায় ভারতীয় সেনাবাহিনীর এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে, সামরিক অভিযানের মহাপরিচালক লেফটেন্যান্ট জেনারে𝔍ল রাজীব ঘাই 'অপারেশন সিঁদুর' হামলায় নিহত উচ্চ-মূল্যবান লক্ষ্যবস্তুদের নাম নিশ্চিত করেছেন।
আরও পড়ুন:
রাজীব ঘাই বলেন, 'অপারেশন সিঁদুরের অধীনে সতর্কতার সাথে আলোচনার পর নয়টি সন্ত্রাসী লক্ষ্যবস্তু চিহ্নিত করা হয়েছিল। ৭ মে'র প্রথম দিকের অভিযানে নয়টি সন্ত꧋্রাসী হামলায় ১০০ জনেরও বেশি সন্ত্রাসী নিহত হয়েছিল।'
তিনি আরও বলেন, হামলায় নিহত কিছু উচ্চ-মূল্যবান লক্ষ্যবস্তু হলেন ইউসুফ আজহার, আব্দুল মালিক ꦗরউফ এবং ম♛ুদাসির আহমেদ।
জইশ-ই-ম♈োহাম্মদের 🤪সাথে যুক্ত, ইউসুফ আজহার হলেন মাওলানা মাসুদ আজহারের শ্যালক। সে জৈশ-ই-মোহাম্মদের জন্য অস্ত্র প্রশিক্ষণ পরিচালনা করত এবং জম্মু ও কাশ্মীরে একাধিক সন্ত্রাসী হামলায়ও জড়িত ছিল।
রউফ একজন লস্কর-ই-তৈয়বা কমান্ডার এবং জাতিসংঘ কর্ত✨ৃক মনোনীত আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী। এদিকে, মুদাসিরও পুলওয়ামা হামলায় জড়িত বলে অভিযোগ রয়েছে, অন্য দুটি নাম প্রকাশিত হয়েছে।
ডিজিএমও এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ টার্গেটের নাম প্রকাশ করেছেন। বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, খালিদ (আবু আকাশা) ৭ মে নিহত হয় এবং সে ছিল একজন প্রশিক্ষিত লস্কর-ই-তৈবা সন্ত্রাসী যে জম্মু ও কাশ্মীরে কর🎀্মকাণ্ড পরিচালনা করত এবং আবার পালিয়ে ফܫিরে যায়। সে সম্প্রতি মুরিদকেতে লস্কর-ই-তৈবা সদর দপ্তরে স্থানান্তরিত হয় এবং সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির অংশ ছিল।
ANI থেকে প্রাপ্ত তথ্য সহ।
(এই প্রতিবেদন এআই জেনারেটেড)