সংসদের অধিবেশন চলাকালীন ল𒁃োকসভার ভিতর রাহুল গান্ধী যাতে তাঁর মোবাইল ফোন ব্যবহার না করেন, শনিবার তাঁকে সেই অনুরোধ করলেন স্পিকার ওম বিড়লা। উল্লেখ্য, সংবিধান কার্যকর হওয়ার ৭৫তম বর্ষ উপলক্ষে শনিবারই সংসদে একটি দীর্ঘ ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেই ভাষণ চলাকালীনই রাহুলকে তাঁর মোবাইল ফোন ব্যবহার না করার𒁃 অনুরোধ করেন অধ্যক্ষ ওম বিড়লা।
সূত্রের দাবি, ওই সময় রাহুল গান্ধী নাকি মাঝেমধ্যেই নিজের ফোনে চোখ রাখছিলেন। সেই ঘটনা অধ্যক্ষেরও নজরে পড়ে। রাহুল গান্ধী বসেছিলেন একেবারে সামনের সারিতে। একটা সময় তিনি গ্যালারি ছেড়ে উঠে যান। এবং ম🐠োদী তাঁর দীর্ঘ ১১০ মিনিটের ভাষণ শেষ করার পরই রাহুল ফিরে আসেন।
অন্যদিকে, প্রথমবার ভোটে জিতে সাংসদ হওয়া প্রিয়াঙ্কা গান্ধী বঢরা কিন্তু আগাগোড়া মন দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ শুনেছেন। যতক্ষণ মোদী তাঁর বক্তব্য 🉐🤪পেশ করেছেন, প্রিয়াঙ্কাকে দেখা গিয়েছে কানে হেডফোন লাগিয়ে অত্যন্ত সচেতনভাবে সেই ভাষণ শুনছেন।
মোদীর দীর্ঘ ভাষণকে 'বোরিং' বলল কংগ্রেস!
সংবিধান ক📖ার্যকর হওয়ার ৭৫তম বর্ষ উপলক্ষে শনিবার লোকসভায় যে দীর্ঘ ভাষণ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, তাকে কৌতুকের ভাষায় কটাক্ষ করলেন কংগ্রেস নেত্রী ত🌜থা সাংসদ প্রিয়াঙ্কা গান্ধী বঢরা।
তিনি বলেন, মোদীর ভাষণ না💃কি একেবারেই স্কুল জীবনের 'অঙ্কের ডাবল পিরিয়ড'-এর মতো! যা তাঁদের 'সকলকে বোর করেছে'।
প🌼্রিয়াঙ্কার অভিযোগ, ম🐈োদী যে ১১ দফা প্রস্তাব দিয়েছেন, তার পুরোটাই আসলে 'ফাঁপা'! একইসঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে তীব্র কটাক্ষ ছুড়ে দিয়ে প্রিয়াঙ্কা প্রশ্ন তোলেন, মোদী সরকার যদি সত্যিই দুর্নীতি ইস্যুতে 'জিরো টলারেন্স' নীতি গ্রহণ করে থাকে, তাহলে কেন তারা আদানি প্রসঙ্গে কোনও আলোচনা করছে না?
প🌱্রিয়াঙ্কার কথায়, 'প্রধানমন্ত্রী এমন একটি কথাও বলেননি, যা নতুন। তাঁর দীর্ঘ ভাষণ আমাদের বোর করেছে। তাঁর বক্তৃতা আমাকে কয়েক দশক পিছনে নিয়ে চলে গিয়েছিল। আমার মনে হচ্ছিল, আমি অঙ্কের ডাবল পিরিয়ড করছি।'
প্রিয়াঙ্কা আরও বলেন, '(জে পি) নড্ডাজিও হাতে হাত ঘষছিলেন, যখনই মোদীজি তাঁর দিকে তাকাচ্ছিলেন। আসলে তিনি (নড্ডা) এমন একটা ভান করছিলেন, যেন তিনি খুব মন দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ শুনছেন। অমিত শাহও মাথায় হাত দিয়ে বসেছিলেন। (꧂পীযূষ) গয়ালজি তো ঘুমিয়েই পড়েছিলেন। আমার কাছে এটা নতুন অভিজ্ঞতা। আমি ভেবেছিলাম, প্রধ🌌ানমন্ত্রী নতুন কিছু বলবেন, সুন্দর কিছু বলবেন।'