এর জন্য ৬ টি মেকানিক্যাল সুইপার, ১৪৪ টি ম্যানহোল ডিসিল্টিং মেশিন, ২০টি গালিপিট এমটিয়ার, চারটি ব্লো ভ্যাক মেশিন প্রস্তুত করে রেখেছে কলকাতা পুরসভা। এর পাশাপাশি শহর পরিষ্কার রাখতেও প্রস্তুত কলকাতা পুরসভা। যেহেতু চৌরঙ্গী, জহরলাল নেহেরু রোড, পার্ক স্ট্রিটে মানুষের মানুষের ভিড় হবে।
২১ জুলাইয়ের সমাবেশের জন্য শহর পরিষ্কার রাখতে তৎপর কলকাতা পুরসভা। প্রতীকী ছবি
আগামীকাল ২১ জুলাই শহীদ দিবসের সমাবেশ। সেই উপলক্ষে ইতিমধ্যে শহরে জমায়েত করতে শুরু করেছেন বহু মানুষ। গত বছর শহীদ দিবসের সমাবেশ চলাকালীনই ব্যাপক বৃষ্টি হয়েছিল। এবছরও শহীদ সমাবেশে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এই অবস্থায় সভা চত্বরে কোনওভাবেই যাতে জল না জমে তার জন্য প্রস্তুতি নিয়ে ফেলেছে কলকাতা পুরসভা। বৃষ্টি হলে যাতে কোনওভাবেই জল জমতে না পারে তার জন্য সবরকম ব্যবস্থা নিয়েছে কলকাতা পুরসভা।
এর জন্য ৬ টি মেকানিক্যাল সুইপার, ১৪৪ টি ম্যানহোল ডিসিল্টিং মেশিন, ২০টি গালিপিট এমটিয়ার, চারটি ব্লো ভ্যাক মেশিন প্রস্তুত করে রেখেছে কলকাতা পুরসভা। এর পাশাপাশি শহর পরিষ্কার রাখতেও প্রস্তুত কলকাতা পুরসভা। যেহেতু চৌরঙ্গী, জহরলাল নেহেরু রোড, পার্ক স্ট্রিটে মানুষের মানুষের ভিড় হবে তাই সভার আগে ও পরে শহরকে পরিষ্কার রাখতে নেমে পড়েছে পুরসভার কঠিন ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ। এই বিভাগের মেয়র পারিষদ দেবব্রত মজুমদার জানিয়েছেন, একুশে জুলাই ৫০ জন পুরসভার কর্মী আবর্জনা পরিষ্কারের দায়িত্বে থাকবেন। যতদূর পর্যন্ত মানুষের ভিড় থাকবে ততদূর পর্যন্ত পুরসভার এই মেকানিক্যাল স্লিপার মেশিন ঘুরে ঘুরে পরিষ্কার করে বেড়াবে। মেয়র পারিষদ জানান, সভা চত্বরে ময়লা ফেলার কন্টেইনার থাকবে। জলের বোতল, খাবার প্যাকেট, ফলের খোসা এবং অন্যান্য ময়লা কন্টেনারে ফেলে দিতে পারবেন মানুষ। সভা শেষ হওয়ার পর ৩০ মিনিটের মধ্যে সভা চত্বর পরিষ্কার করা হবে বলে জানিয়েছেন মেয়র পারিষদ। মেকানিক্যাল সুইপার মেশিনের সাহায্যে তা পরিষ্কার করা হবে। যেহেতু ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে তাই বৃষ্টি হলে জল যে জমবে না তা নিয়ে কোনও নিশ্চয়তা দিতে পারিনি কলকাতা পুরসভা।