তাঁদের জন্য দাবি আদায় করতে রেড রোডে ধরনায় বসেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাই অপেক্ষা করেননি পূর্ব মেদিনীপুরে নন্দকুমারের বাসিন্দা বছর পঁয়ষট্টির হারাধন বাগ অথবা বছর ষাটের কল্পনা বাজানিরা। দিদিকে সামনে থেকে দেখতে নিজের একরত্তি মেয়েকে সঙ্গে নিয়ে বাসে করে কলকাতা পাড়ি দিয়েছেন বছর তিরিশের সন্ধ্যা মণ্ডলও।
জেলা থেকে মহিলা এবং বৃদ্ধারা এসে হাজির হয়েছেন।
আজ, বৃহস্পতিবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দ্বিতীয় দিনের ধরনা শুরু করলেন। সকাল ৯টায় মঞ্চে এসে হাজির হলেন। সেই আত্মবিশ্বাসী মেজাজ নিয়ে কথা বলতে শুরু করলেন নেতা–সহ ছাত্র–যুবদের সঙ্গেও। তারপর ধরনা মঞ্চে তাঁকে গিটার বাজিয়ে গান শোনান ছাত্র–যুবরা। মুখ্যমন্ত্রীও গলা মেলান তাঁদের সঙ্গে। মাইক নিয়ে তাঁকে গাইতে শোনা গেল, ‘বাংলার মাটি..., এবার তোর মরা গাঙে...’। আর দেখা গেল প্রিয় দিদিকে দেখতে জেলা থেকে মহিলা এবং বৃদ্ধারা এসে হাজির হয়েছেন।
এদিকে আজ, বৃহস্পতিবার শুরু হল রেড রোডে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ধরনার দ্বিতীয় দিন। সকাল ৯টায় থেকেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দেখতে পাওয়া যায়। তবে আজই ধরনা শেষ হয়ে যাওয়ার কথা সন্ধ্যেবেলায়। আর রাতে মঞ্চের পর্দা টেনে দেওয়া হয়েছিল। যাঁরা ছিলেন তাঁদের মধ্যে মহিলা সদস্যদের মঞ্চের উপর এবং পুরুষদের মঞ্চের নীচে থাকার নির্দেশ দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। আজ সকাল থেকেই তিনি একইভাবে সবাইকে সঙ্গে নিয়ে ধরনা শুরু করেছেন।
অন্যদিকে তাঁদের জন্য দাবি আদায় করতে কলকাতার রেড রোডে ধরনায় বসেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আর তাই অপেক্ষা করেননি পূর্ব মেদিনীপুরে নন্দকুমারের বাসিন্দা বছর পঁয়ষট্টির হারাধন বাগ অথবা বছর ষাটের কল্পনা বাজানিরা। দিদিকে সামনে থেকে দেখতে নিজের একরত্তি মেয়েকে সঙ্গে নিয়ে বাসে করে কলকাতা পাড়ি দিয়েছেন বছর তিরিশের সন্ধ্যা মণ্ডলও। পুলিশ তো মঞ্চের কাছে আসতে দেবে না। তাই মঞ্চের একটু দূর থেকে প্রিয় দিদিকে দর্শন করলেন তাঁরা।