বৃহস্পতিবার নেতাজি ইনডোর স🐼্টেডিয়ামে যখন কাজলে সঙ্গে নিয়ে চলার নির্দেশ দিচ্ছেন অনুব্রতকে তখনই তৃণমূলের গোষ্ঠীসংঘর্ষে উত্তপ্ত হয়ে উঠল বোলপুরের মোমিনপাড়া। বৃহস্পতিবার দুপুরে সেখানে অনুব্রত মণ্ডলের অনুগামীদে൩র সঙ্গে চন্দ্রনাথ সিনহার অনুগামীদের সংঘর্ষ থামাতে গিয়ে ১ সিভিক ভলান্টিয়ার আহত হয়েছেন। ঘটনার পর থেকে পুরুষশূন্য গ্রাম। এই ঘটনায় ১২ জন মহিলাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
জানা গিয়েছে বোলপুরের মোমিনপাড়ায় গত কয়েকদিন ধরে🌳ই অনুব্রত অনুগামীদের সঙ্গে মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহার অনুগামীদের মধ্যে উত্তেজনা ছিল। দিন দুয়েক আগেও সেখানে সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে আহত হন বেশ কয়েকজন। তাদের হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়েছে। এরই মধ্যে বৃহস্পতিবার দুপুরে চন্দ্রনাথের অনুগামী বলে পরিচিত বাবু দাসের দলবদলের সঙ্গে অনুব্রতর অনুগামীদের ফের সংঘর্ষ বাঁধে। দুপক্ষ একে অপরকে🅠 লক্ষ্য করে মুহুর্মুহু পাথর বৃষ্টি করে। তার মাঝখানে পড়ে আহত হয়েছেন একজন সিভিক ভলান্টিয়ার। এই ঘটনার কিছুক্ষণের মধ্যে গোটা গ্রাম পুরুষশূন্য হয়ে যায়। পুলিশ এলাকায় পৌঁছে ১২ জন মহিলাকে গ্রেফতার করেছে।
বৃহস্পতিবারই নেতাজি ইনডোর স্টেডিয়ামের সভা থেকে অনুব্রত মণ্ডলকে 🅰বীরভূমে সবার সঙ্গে একজোট হয়ে কাজ করার নির্দেশ দেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, বীরভূমে কাজলের সঙ্গে আলোচনা করে দল চালিও। শতাব্দী আর আশিসদার সঙ্গেও কথা বলে নিও। প্রশ্ন উঠছে বার বার বীরভূমে দলের নেতাদের মমতা একজোট হয়ে 🦄চলার বার্তা দিলেও কেন কোনও কাজ হচ্ছে না? কেন বারবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশ অমান্য করে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ছেন নিচু তলার নেতাকর্মীরা? তাহলে কি নিচুতলার নেতাকর্মীদের ওপর আর কোনও নিয়ন্ত্রণ নেই তৃণমূল নেতৃত্বের? না কি নেত্রীর কথাকে গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন মনে করছেন না তাঁরা।