গুনগুন আর বাবিনে� ঝগড়াট� একেবারেই মন� ধরছি� না দর্শকদের� আর তা নিয়ে সর� হয়েছিলেন দর্শকর� সোশ্যা� মিডিয়াতে� পাশাপাশি গল্প থেকে দর্শ� যে মু� ফিরিয়েছে তা স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছি� TRP রেটি� দেখেও। কিন্তু লেখিকা লীনা গঙ্গোপাধ্যায়ের কলমে� জাদুতে ফে� কাছাকাছি ‘সৌগুন’। মিটেছে ভু� বোঝাবুঝি� হাসপাতাল থেকে বাবিনক� ফিরিয়ে 🌸নিয়ে এসেছ� গোটা পরিবার� আর এবার একসাথে ঘুরত� যাওয়ার পরিকল্পনাও চল�� জো� কদমে�
গুনগুনের পিসতুত� 😼দিদি তিন্নি� জন্য� ভু� বোঝাবুঝি হয় গুনগুন-বাবিনের। বিজয়ায় সৌজন্য� হা� থেকে সিঁদুর ছিটক� পড়ে তিন্নি� মাথায়। আর তারপ� থেকে� নিজেকে সৌজন্য-� স্ত্রী� পরিচ� দিতে থাকে, নিজে� কাছে সৌজন্যকে রেখে দেওয়ার জেদও কর� তিন্নি� এসবে� মাঝে� জো� কর� সৌজন্যকে জড়িয়ে ধরার চেষ্টা করার সম� ব🍬াবি�-তিন্নিকে ঘনিষ্ঠ অবস্থা� দেখে ফেলে গুনগুন� যা জানা� পর বাড়ির সকলে� ভু� বোঝে সৌজন্যকে�
তব�, অপাত� মিটেছে ঝামেলা� আর বাড়ির সকলক� খুশি দেখে কিপট� জ🅷্যাঠাইও রাজি হয়� গিয়েছে ঘুরত� যেতে� আর তা নিয়ে পটকা-� সে কি পিছন� লাগা! হাসিখুশি পরিবারকে দেখে খুশি বাবি� নিজেও। তাকে ভু� বু�� গোটা পরিবার মন� কষ্ট পা�, এট� যে সে নি𝔍জে� চায়নি।
আপাত� গল্পের এই মোড় বে� উপভো� করছে� দর্শকরা। সোশ্যা� মিডিয়াতে সবার একটা কথ�, ‘যাক বাবা, বাঁচ� গেল। এতদি� একটু� ভালো লাগছিল না খড়কুট� দেখতে।� সঙ্গ� আবার কারও কারও মত, ‘এবা� শুধু তিন্নিকে ঘাড় ধা🐻ক্কা দিয়ে বে� কর� দেওয়� বাকি� ꩲতাহলে� সব কিছু ঠি� হয়� যাবে।� নেটপাড়া� একটা অং� তো আবার ছো� ‘সৌগুন� দেখারও আবদা� কর� বসেছ� লেখিকা� কাছে!