২০২৪ সালের অক্টোবর মাসে সাতপাকে বাঁধা পড়েন রূপসা চট্টোপাধ্যায় এবং সায়নদীপ সরকার। বিয়ের তিন মাসের মধ্যেই জানুয়ারি মাসে মা হন রূপসা চট্টোপাধ্যায়। ২৬ জানুয়ারি ভূমিষ্♚ট হয় তাঁদের ছেলে। এদিন সেই একরত্তির মাস পেরোতেই বি🦹শেষ পোস্ট করলেন অভিনেত্রী।
আরও পড়ুন: ইঙ্গিতবহ বার্তা পুবের ময়নার নির্ঝরের! গৌরব কেন লিখলেন, 'একবার গেলে আর ফ🦩িরব না, জানি মুক্তির মানে'?
রূপসা সায়নদীপের সন্তানের মাসপূর্তি
২৬ ফেব্রুয়ারি, বুধবার রূপসা চট্টোপাধ্যায় তাঁর ছেলের মাসপুর্তি উপলক্ষ্যে একটি 🌠ছবি পোস্ট করেন। সেখানে দেখা যাচ্ছে তাঁর কোলে রয়েছে তাঁদের ছেলে, যদিও সেই খুদের মুখ দেখা যাচ্ছে না। আর অভিনেত্রীর পিছনে দাঁড়িয়ে মিরর সেলফি তুলছেন তাঁর বেটার হাফ সায়নদীপ। এই ছবিটি পোস্ট করে এদিন রূপসা লেখেন, 'হ্যাপি ওয়ান মান্থ জুনিয়র।'
প্রসঙ্গত🐭 গত জানুয়ারি মাসের একদম শেষে রূপসা চট্টোপাধ্যায় তাঁর সন্তানের আঙুল ধরা একটি ছবি পোস্ট করে লিখেছিলেন, 'প্রজাতন্ত্র দিবসের বিলম্বিত শুভেচ্ছা এবং একই সঙ্গে নিজেকেও বিলম্বিত জন্মদিনের শুভেচ্ছা।' ফলে বোঝাই গিয়েছিল যে তাঁদের সন্তান ২৬ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেছে। তবে এখনও পর্যন্ত তাঁরা না ছেলের মুখ দেখিয়েছেন, না তার নাম জানিয়েছেন।
এই বিষয়ে জানিয়ে রা෴খা ভালো, ২০২৪ সালের দুর্গাপুজোর সময় সাতপাকে বাঁধা পড়েন রূপসা এবং সায়নদীপ। এরপর তাঁদের বিয়ের মাস পেরোনোর আগেই রূপসা জানান যে তাঁদের সংসার বড় হতে চলেছে। তাঁদের সন্তান আসছে। সেই সময়ও যারপরনাই কটাক্ষের মুখে পড়তে হয় তাঁদের, তারপর বিদেশের স্টাইলে জেন্ডার রিভিল পার্টি করে ছেলে হবে না মেয়ে ভোট চ্যালেঞ্জ করাতেও ট্রোলড হন। তারপর বিয়ের মাত্র ত൲িন মাসের মাথাতে মা হওয়ায় অনেকে যেমন শুভেচ্ছা জানিয়েছিলেন, অনেকেই বিদ্রূপ করেছিলেন। তবে এদিন তাঁদের সন্তানের এক মাস পূর্তির পোস্ট করতে সবাই শুভেচ্ছায় ভরিয়ে দিয়েছেন।
কাজে ফেরা নিয়ে রূপসা
ছেলের বয়স এক মাস হতে না হতেই কাজে ফেরার কথা ভাবছেন রূপসা। তিনি আনন্দবাজারকে বলেছেন, 'ভাবছি, ছোট ছোট ফোটোশুট দিয়ে আবার কাজ 🦋শুরু করব। ছেলের বয়স মাত্র এক মাস। এখনও বেশি বড় কাজ বা ভারী কাজ নিতে পারব না। এই ভাবেই নিজেকেও প্রস্তুত করতে হবে।' তিনি এদিন আরও বলেন, ছেলেকেও ছোট থেকে বুঝতে হবে, মাকে কাজে বেরোতে হয়। সেই মতো ওকে বড় করে তোলার চেষ্টা করছি।' প্রসঙ্গত রূপসা চট্টোপাধ্যায়কে দর্শকরা শেষবার বিনোদিনী একটি নটীর উপাখ্যান ছবিতে শেষবার দেখেছেন।