২০১৩ সালের ঘটনা। জিয়া খানের মৃত্যুতে চমকে উঠেছিলেন সকলেই। এই মৃত্যুতে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল জিয়ার তৎকাল🧜ীন প্রেমিক সূরজ পাঞ্চোলির বিরুদ্ধে। তবে ২০২৩ সালে এই মামলা থেকে মুক্তি পান সূরজ। সম্প্রতি Bollywood Bubble-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সূর্য দীর্ঘ মিডিয়া ট্রায়ালে তাঁর কেরিয়ারে কতটা ক্ষতি হয়েছিল, সেই সময়ে সলমন খান কীভাবে তাঁর পাশে ছিলেন সে বিষয়ে কথা বলেছেন।
সূরজ ব্যাখ্যা করেছেন যে তাকে ১২ বছর আগেই খালাস করে দেওয়া যেতে ༺পারত, কিন্তু তিনি মিডিয়া ট্রায়ালের মধ্য দিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। যাতে মানুষ মনে না করে যে তিনি privilege-হওয়ার কারণে সহজে বেরিয়ে আসতে পেরꦓেছেন। তিনি আরও বলেছেন যে তিনি দীর্ঘ ১২ বছরের আইনি প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে গেছেন এবং নিরাপরাধ বলেই এই মামলা জিতেছেন।
সংবাদ-মাধ্যমের সমর্থন না পাওয়া নিয়ে কী বলেছেন সূরজ?
সংবাদ-মাধ্যমের সমর্থন না পাওয়া নিয়ে সূরজ বলেন, ‘যদি মানুষ জানতেন মিডিয়া ট্রায়াল কী তাহলে তাঁরা বুঝতে পারতেন যে প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে এবং প্রতিটি উত্তর নিয়ে প্রশ্ন করা হবে। আমি সম্পূর্ণ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে গিয়েছি এবং অবশেষে মুক্তি পেয়েছি। আমি দোষী নই, ওঁদের কাছে আমার বিরুদ্ধে কোনও প্রমাণও ছিল না। কিন্তু কেউ এই বিষয়ে কথা ব🔜লেনি। মিডিয়া আমার পাশে ছিল না। কেউ পাশে ছিল না। তবে আমার মনে হয় আমি ভুল করেছি যে তখন নিজের সপক্ষে মুখ খুলি নি। অনেক মানুষ আমাকে চুপ থাকতে বলেছিলেন। তবে আজ মনে হয়, যদি আমিᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ তখন কথা বলতাম, তাহলে হয়ত মানুষ আমার কথাও শুনতেন। তবে আজ পর্যন্ত আমি বলিনি আর কখনও বলবও না। এটা এখনেই শেষ।’
সলমন খানকে পাশে পাওয়া নিয়ে কী বলেছেন সূরজ
তাঁর সেই অগ্নিপরীক্ষায় সলমন খানের অবিচল সমর্থন নিয়ে কথা বলেছেন সূরজ। তিনি বলেন, ‘সলমন স্যার আমাকে শুধু একটা কথা জিগ্গেস করেছিলেন, যা আমার বাবাও জিজ্ঞাসা করেছিলেন, সূরজ, তুমি কি কিছু ভুল করেছ? আমি উত্তরে বলেছিলাম, না sir, আমি করিনি। তারপর তিনি আমাকে কখনও প্রশ্ন করেননি। তিনি আমাকে শুধুমাত্র বিশ্বাস করে একটা সুযোগ দিয়েছিলেন। তাছাড়া, তাঁরও মিডিয়া ট্রায়ালের মধ্য দিয়ে যাওয়ার ♓অভিজ্ঞতা আছে। তাই হয়তো তিনি সেই সময় আমাকে বিশ্বাস করেছিলেন। এবিষয়ে উনি একজন ভালো বিচারক ছিলেন।’
উল্লেখ্য, সূরজ সলমনের-এর সমর্থনে-এ হিরো ছবির মাধ্যমে বলিউডে পা রা🐻খেন। যেখানে সুনীল শেট্টির মেয়ে আথিয়া শেট্টি কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন।