আইপিএল শুক্রবারই স্থগিত করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিসিসিআই। আগে করোনার সময় আইপিএল মাঝপথে স্থগিত হয়েছিল, কিন্তু এমন যুদ্ধকালীন পরিস্থিতি কখনও ক্রিকেটকে আঘান আ🌜নতে পারেনি এতদিন। তবে পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের ♊এই লড়াইয়ে দেশের পাশের থাকার জন্যই বিসিসিআই সিদ্ধান্ত নিয়েছে আইপিএল আপাতত স্থগিত করে দেওয়ার। জানানো হয়েছে, দিন সাতেক পর আবারও এই নিয়ে বৈঠকে বসে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তবে আজ অর্থাৎ শনিবারও যেভাবে পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের লড়াই চলছে, তাতে সাতদিনে আইপিএল শুরুর স্বপ্ন বাস্তবে পূরণ হওয়ার সম্ভাবনা কম।
ইংল্যান্ডও IPL হোস্ট করতে রাজি
ইতিমধ্যেই ইংল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ডের তরফে প্রস্তাব চলে এসেছে বিসিসিআইয়ের এই মিলিয়ন ডলার লিগ সেদেশে আয়োজন করার জন্য। ইসিবি নাকি ভারতীয় বোর্ডকে জানিয়েছে, তাঁরা সেপ💃্টেম্বর মাসে এই লিগের দ্বিতীয় পর্ব হলে, আয়োজন করতে রাজি 𝓀রয়েছে। বিসিসিআই অবশ্য এখনই এই নিয়ে কোনও মন্তব্য করতে রাজি নয়, কারণ তাঁদের ওপর আরও অনেক চাপ রয়েছে এই মূহূর্তে। এই আবহেই এবার বড় মন্তব্য করলেন ভারতীয় দলের প্রাক্তন অধিনায়ক সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়।
সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় সংবাদসংস্থা এএনআইকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘বিসিসিআইকে লিগ স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে দেশে যুদ্ধের মতো পরিস্থিতি তৈরি হওয়ায়। আর আইপিএলে যেহেতু প্রচুর দেশি এবং ভারতীয় ক্রিকেটাররা খেলে তাই বোর্ড এই 𓃲সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আশা করব আইপিএল দ্রুত শুরু হবে, কারণ লিগের গুরুত্বপূর্ণ স্টেজই এখন বাকি রয়েছে ’।
পাকিস্তান চাপ সামলাতে পারবে না
এরপরই মহারাজ আরও যোগ করে বলেছেন, ‘বিসিসিআইকে এই সিদ্ধান্ত নিতেই হত। কারণ ধর্মশালা, দিল্লি, রাজস্থান, জয়পুর এবং চণ্ডিগড়ে আইপিএলের ম্যাচ দেওয়া আছে। পঞ্জাব কিংস বনাম দিল্লি ক্যাপিটালসের ম্যাচে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তা এড়ানোর জন্যই এমন সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে বিসিসিআইকে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গেই পরিস্থিতির উন্নতি হবে, আর খেলাও শুরু হবে। বিসিসিআই আইপিএল শেষ করবেই। আর এই অশান্তির পরিস্থিতিও খুব তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে যাবে কারণ পাকিস্তানে༺র পক্ষে খুব বেশ🌳িদিন এই চাপ সামলানো সম্ভব নয় ’।
বিশেষ ট্রেনে দিল্লি ফিরলেন কুলদীপরা
প্রসঙ্গত IPL-এ পঞ্জা𒉰ব কিংস বনাম দিল্লি ক্যাপিটালসের ম্যাচ বাতিলের পর দুই দলের জন্যই এক বিশেষ ট্রেনের ব্যবস্থা করা হয়। সেই ট্রেনে করেই দিল্লিতে ফেরেন দুই দলের ক্রিকেটারসহ ধারাভাষ্যকার এবং স্টাফরা। ধর্মশালা সংলগ্🍃ন উনা স্টেশন থেকে এই ট্রেন ছাড়া হয়েছিল, কারণ ধর্মশালার বিমানবন্দর অশান্তির আবহে বন্ধ রাখা হয়েছে।