এর আগেও একাধিকবার দেখা গিয়েছে, বাংলায় গান গাইলে ‘বেয়ারা’ আবদার আসছে শ্রোতাদের থেকে। কখনো তাঁ🍌রা হিন্দিতে গান শোনর আবদার করতে থাকে। আবার কখনো বা চিৎকার করে বলে, ‘বাংলায় গান শুনব না’! বাংলার মাটিতে দাঁড়িয়ে, এহেন কাণ্ড ঘটানোর প্রতিবাদ করেছেন নচিকেতা-ইমনরা। এবার তাত জুড়ল আরও একটা নাম, আর তিনি হলেন উড়ান-এর পূজারিনী। অর্থাৎ অভিনেত্রী 🐼রত্নপ্রিয়া দাস।
ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিয়োতে দেখা যাౠচ্ছে, একটি স্টেজ শোতে রত্নপ্রিয়ার কাছে অনুরোধ আসে ভোজপুরি গান গাওয়ার। তবে খুব সুন্দর করে ব্যাপারটা সামলে নেন ‘পূজারিনী’।
রত্নপ্রিয়া বলেন, ‘ভোজপুরি? ভাষাটাই বলতে পারি🎐 না! গান কীভাবে গাই বলো তো’! এরপর পাশ থেকে সঞ্চালক বলে ওঠেন, ‘ওরা আসলে তোমার নামটাই জানে না ঠিকঠাক। সেই কারণে বুঝতে পারছে না, ভোজপুরি🌱 বলতে পারে কি না!’
তাতে অভিনেত্রী বলেন, ‘আমি বাঙালি, আমার নাম রত্নপ্রিয়া। আমি বাংলার স্টার জলসা ধারাব꧑াহিক উড়ানের পূজারিনী। আমি কী 🍷করে ভোজপুরি গাইব?’
কদিন আগে কꦺিছুটা এরকমই ঘটনার মুখোমুখি হয়েছিলেন গায়িকা ইমন চক্রবর্তী। রাজারহাটের একটি কনসার্টে গায়িকাকে অনুরোধ ক♐রা হয় বাংলা গান না গাইতে। তবে ইমনের জবাব অবশ্য ছিল বেশ কড়া।
ইমন বলে ওঠেন, 'জোরের সঙ্গে বলা যে আমি বাংলা গান শুনব না, এটা অন্য কোন জা🧸য়গা হলে চুলের মুঠি ধরে ক্যাম্পাস থেকে বার করে দিত। বাংলায় থাকছ। বাংলায় রোজগার করছ। বাংলা গান শুনবেনা বলছ? এই রাজ্যের নাম বাংলা। পাঞ্জাবি গান শোনো, মারাঠি গান শোনো, ইংরেজি গান শোনো বাড়িতে। কিন্তু তোমার সাহস হল কী করে আমায় বাংলা গান গাইতে না বলতে?'
এক এরকমই কনসার্টে যখন নচিকেতার কাছে হিন্দি গান শোনার দাবি এসেছিল, তিনিও ধার ধারেননি শালীনতার। কড়াভাবেই বলেছিলেন, ‘কেন বাংলা 🍸গানে কি অসুবিধে তো♛মার? বাংলার মাটিতে বসে হিন্দি? লজ্জা করে না? ছাগল! এই কথাটা বিহারে গিয়ে বলতে পারবে- বাংলা শুনব? হাড় গুঁড়ো করে দেবে।’