বিজেপির সঙ্গ ছেড়ে আরজেডি-কংগ্রেসের সঙ্গে হাত মিলিয়ে অষ্টমবার বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হলেন নীতীশ কুমার। এদিকে জেডিইউ এনডিএ থেকে বেরিয়ে যাওয়ায় রাজ্যসভায় কিছুটা চাপে পড়ল বিজেপি। এই আবহে সবার নজর রাজ্যসভার ডেপুটি চে🍰য়ারপার্সন হরিবংশ নারায়ণ সিংয়ের দিকে। উল্লেখ্য, তিনি নীতীশের দলের সাংসদ। তবে তাঁর দল এনডিএ ছেড়ে বেরিয়ে গিয়েছে। এই আবহে রাজ্যসভার গুরুত্বপূর্ণ ডেপুটি চেয়ারম্যানের পদ কি জ🐻েডিইউ নিজেদের কাছে রাখতে পারবে? এই নিয়ে কৌতূহল দিল্লির রাজনৈতিক মহলে।
এর আগে বিজেপির সমর্থনেই রাজ্যসভার ডেপুটি চেয়ারম্যান হয়েছিলেন হরিবংশ নারায়ণ সিং। তবে তি𝕴নি তাঁর পদ ছাড়ার কোনও ইঙ্গিত দেননি। উল্লেখ্য, রাজ্যসভার অধিবেশনের সভাপতিত্ব অধিকাংশ সময়ই কর💦ে থাকেন ডেপুটি চেয়ারম্যান। এই আবহে সংসদের উচ্চ কক্ষের গুরুত্বপূর্ণ পদ চলে এল বিরোধীদের কাছে।
আরও পড়ুন: শিবিꦫর বদলে কী মমতার পাতা কাটলেন নীতীশ? মুখ খুললেন প্রশান্ত কিশোর
এদিকে এছাড়াও রাজ্যসভায় এনডিএ-র সংখ্যা কমে গেল নীতীশের শিবির বদলে। ২৩৭ সদস্যের রাজ্যসভায় বিজেপি সর্ববৃহৎ দল বটে। তবে সংখ্যাগরিষ্ঠতা নেই বিজেপির কাছে। সংসদের উচ্চ কক্ষে গেরুয়া শিবিরের সদস্য সংখ্যা ৯১। এই আবহে সঙ্গীদের উপর নির্ভরশীল বিজেপি। এই আবহে জেডিইউ-র বিদায়ে এআইএডিএমকের উপর নির্ভরশীল♐ হবে বিজেপি। পাশাপাশি ‘বন্ধু’ বিজেডি এবং ওয়াইএসআর কংগ্রেসের উপরও নির্ভরশীল বিজেপি।
আরও পড়ুন: রাতারাতি নয়, গত দুই মাস ধরে চিত্রনাট্য লেখা হচ্ছিল বিহারꦓের পট পরিবর্তনের!
লোকসভায় জে꧂ডিইউর ১৬ জন সদস্য রয়েছে। রাজ্যসভায় নীতীশের দলের সদস্য সংখ্যা ৫। এই আবহে বিগত দিনে বিজপি অনেক সময় ‘বিতর্কিত’ কোনও বিল পাশ করাতে বিরোধী জোটে চিড় ধরিয়েছে। কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা প্রত্যাহারের ক্ষেত্রে আম আদমি পার্টি এ🤪বং বিএসপির সমর্থন আদায় করেছিল বিজেপি। এদিকে তিন তালাক বিরোধী আইনের পক্ষে ছিল না নীতীশের দল। সেই সময়ও বিরোধীদের সমর্থন আদায় করতে সক্ষম হয়েছিল বিজেপি।