রিজার্� ব্যাঙ্� অফ ইন্ডিয়ার নতুন ডেপুটি 🍃গভর্নর হলেন পুনম গুপ্ত। এর আগ� এনসিএইআর বা ন্যাশনাল কাউন্সিল অব অ্যাপ্লায়ে� ইকোনমি� রিসার্�-� ডিরেক্টর জেনারে� ছিলে� তিনি� বুধবার কেন্দ্রে� তরফে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছ�, মাইকেল পাত্রে� স্থলাভিষিক্ত হবেন পুনম।মন্ত্রিসভার নিয়োগ কমিট� পুনম গুপ্তাকে আরবিআই-� নতুন ডে�ুট� গভর্নর হিসেবে নিযুক্� করেছে। পরবর্তী তি� বছ� এই দায়িত্� পালন করবে� তি🐽নি� জানুয়ারিতে� অবসরগ্রহ� করেছেন মাইকেল পাত্র।
পুনম গুপ্তা কে? পুনম গুপ্তা প্রধানমন্ত্রী� আর্থিক উপদেষ্টা পরিষদে সদস্� হিসেবে কা� করছেন। এনসিএইআর-� ডিরেক্টর জেনারে� হওয়া� আগ�, ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স কর্পোরেশনে গ্লোবা� ম্যাক্রো অ্যান্� মার্কে� রিসার্চে� প্রধান অর্থনীতিবিদে� দায়িত্বে ছিলে� তিনি� পুনম ইন্ডিয়া� কাউন্সিল ফর রিসার্� অন ইন্টারন্যাশনাল ইকোনমি� রিলেশন� এব� দিল্লি স্কু� অফ ইকোনমিক্সে� অধ্যাপ� এব� আইএমএফ-� গবেষকও ছিলেন।পুনম গুপ্তা মার্কি� যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্� বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে স্নাতকোত্ত� এব� পিএইচড� করেছেন� দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের দিল্লি স্কু� অফ ইকোনমিক্� থেকে অর্থনীতিতে স্নাতকোত্ত� ডিগ্রি অর্জ� করেন তিনি।পিটিআ�-এর প্রতিবেদ� অনুসার�, পুনম মেরিল্যান্� বিশ্ববিদ্যালয়, দিল্লি স্কু� অফ ইকোনমিক্সে এব� দিল্লি� আইএসআই-তে ভিজিটি� ফ্যাকাল্টি হিসেবে শিক্ষকতা করেছেন� তিনি এꦬনআইপিএফপ�-তে আরবিআই চেয়ার প্রফেস� এব� আইসিআরআইইআ�-� অধ্যাপকও ছিলেন। পুনম গুপ্তা প্রধানমন্ত্রী� অর্থনৈতি� উপদেষ্টা পরিষদে� সদস্� এব� ১৬তম অর্থ কমিশনে� উপদেষ্টা পরিষদে� আহ্বায়ক� বর্তমানে তিনি এনআইপিএফপি এব� জিডিএন বোর্ডে রয়েছে�, যা বিশ্� ব্যাঙ্কে� 'দারিদ্র্� � সমতা' এব� 'বিশ্� উন্নয়� প্রতিবেদ�'-এর জন্য উপদেষ্টা গোষ্ঠী� এছাড়াও তিনি নীতি আয়োগে� উন্নয়� উপদেষ্টা কমিটির সদস্য। ভারত� জি২০ শীর্� সম্মেলনে� সময় পুনম অর্থনীতি � বাণিজ্� সম্পর্কি� টাস্� ফোর্সে� চেয়ারপার্স� পদ� ছিলেন।
ওয়াশিংট� ডিসিতে আইএমএফ এব� বিশ্� ব𝄹্যাঙ্কে প্রায় দু� দশ� ধর� কা� করার পর ২০২১ সালে পুনম এনসিএইআর-� যো� দেন। তিনি বর্তমানে ভারতের বৃহত্ত� অর্থনৈতি� নীতি থিঙ্� ট্যাঙ্কে� ডিরেক্টর জেনারে� পদ� আছেন� পুনম অর্থনৈতি� প্রবৃদ্ধ�, কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কি�, অর্থনৈতি� স্থিতিশীলত�, সরকারি ঋণ এব� রাষ্ট্রীয় অর্থায়ন সম্পর্কি� বিষয়গুলিত� কা� করেছেন� তিনি আন্তর্জাতি� অর্থনীতিতে পিএইচ🍷ড� করার জন্য ১৯৯৮ সালে এক্সিম ব্যাঙ্� পুরস্কার জিতেছিলেন।