এমএস ধোনি ভারতীয় দলের অধিনায়ক হিসাবে একটি নতুন নিয়ম শুরু করেছিলেন। যখনই টিম ইন্ডিয়া কোনও ট্রফি জিতত তখনই সেই ট্রফিটি ✨দলের সর্বকনিষ্ঠ এবং নতুন খেলোয়াড়ের হাতে তুলে দেওয়া হত। এর পরে টিম ইন্ডিয়া ট্রফি নিয়ে তাদের ফটো স🔜েশন করত। এই কাজটি পরবর্তী সময়ে অধিনায়ক বিরাট কোহলিও করতেন। এরপরে রোহিত শর্মাও এই নিয়মটিকে চালিয়ে যেতেন। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ের পরে, কিছু অন্যরকম ঘটে ছিল।
আসলে, হায়দরাবাদে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতেছিল টিম ইন্ডিয়া। 𓆏সেই সময়ে দলের অধিনায়ক রোহিত শর্মা ট্রফিটি সংগ্রহ করেন এবং দলের সিনিয়র এবং সবচেয়ে বয়স্ক খেলোয়াড় দীনেশ কার্তিকের হাতে ত🌱ুলে দেন। এভাবেই নতুন কিছু শুরু করেছেন রোহিত। উইকেট-রক্ষক ব্যাটসম্যান দীনেশ কার্তিক হলেন টি-টোয়েন্টি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ভারতের হয়ে অভিষেক হওয়া প্রথম খেলোয়াড়দের একজন, যিনি বর্তমানে টিম ইন্ডিয়ার হয়ে খেলছেন।
এই সময়ে ভারতীয় দলের সবচেয়ে বয়স্ক খেলোয়াড়ও দীনেশ কার্তিক। বর্তমানে তার বয়স ৩৭ বছর। এছাড়া ২০০৬ সালে তিনি প্রথ🀅ম টি-টোয়েন্টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলতে নেমেছিলেন। দীনেশ কার্তিকই একমাত্র খেলোয়াড় যিনি সেই দলের প্লেয়িং একাদশের অংশ ছিলেন, যিনি বর্তমানে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলছেন। তিনি ছাড়া সব খেলোয়াড়ই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থඣেকে অবসর নিয়েছেন।
টুইটারে বিসিসিআই দ্বারা শেয়ার করা ভিডিওতে, আপনি দেখতে পাবেন যে কীভাবে রোহিত শর্মা এবং হার্দিক পান্ডিয়া একসাথে দীনেশ কার্তিকের হাতে ট্রফিটি হস্তান্তর করা👍র সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। তবে কার্তিক এতে লজ্জা পেয়েছিলেন। যাইহোক, পরে তিনি ট্রফিটি হাতে তুলে নেন এবং তারপরে একটি ফটো অপশন হয় এবং ভারতীয় ক্রিকেটাররা বিজয় উদযাপন করেন। এ বছর দীর্ঘদিন পর ভারতীয় দলে ফিরেছেন দীনেশ কার্তিক। ২০১৯ বিশ্বকাপের সেমিফাইনালের পর তাঁকে দল থেকে বাদ দেও💧য়া হয়েছিল।
ম্যাচের কথা বললে রবিবার হায়দরাবাদের রাজীব গান্ধী ইন্টারন্যাশনাল স্টেডিয়ামে ভারত বনাম অস্ট্রেলিয়ার মধ্꧑যে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের শেষ এবং নির্ধারক ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এই নির্ণায়ক ম্যাচে টস জিতে প্রথমে বোলিং করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ভারত। জবাবে অস্ট্রেলিয়া প্রথমে ব্যাট করে ৭ উইকেটে ১৮৬ রানের বড় ইনিংস গড়েছিল। সিরিজ জিততে হলে ভারতের সামনে লক্ষ্য ছিল🌄 ১৮৭ রান। ক্যাঙ্গারুদের দেওয়া টার্গেটে পৌঁছাতে হলে ভারতের প্রয়োজন ছিল ১৮৭ রান। ১৯.৫ ওভারেই চার উইকেট হারিয়ে নিজেদের লক্ষ্যে পৌঁছে যায় ভারত। এদিন ৩৬ বলে দুরন্ত ৬৯ রানের ইনিংস খেলেন সূর্যকুমার যাদব। এদিনের ইনিংসে পাঁচটি চার মারার সঙ্গে সঙ্গে পাঁচটি ছক্কা হাঁকিয়েছিলেন সূর্যকুমার যাদব।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।