হিরণকে নিয়ে সম্প্রতি জোর বিতর্ক হয়েছিল বাংলার রাজনীতিতে। তিনি তৃণমূল কংগ্রেসের অফিসে গিয়েছিলেন যোগ দিতে বলেও চাউর হয়েছিল। এমনকী পিংলার তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক অজিত মাইতির সঙ্গে বিজেপি বিধায়ক হিরণ চট্টোপাধ্যায়ের সোফায় বসে থাকার ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে। তারপরই হিরণকে বাড়তি গুরুত্ব দিচ্ছে বিজেপি।
বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী
শনিবার কেশপুরে এসেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। আর কেশপুরের সভাকে এখনও পর্যন্ত তাঁর জীবনের শ্রেষ্ঠ সভাও বলে দাবি করেছিলেন তিনি। এমনকী পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রেক্ষিতে ‘রাম–বাম’ জোট নিয়ে তোপ দেগেছেন তিনি। এবার পঞ্চায়েত নির্বাচনে কারা তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী হচ্ছেন সেটা দেখিয়েছেন তিনি। আর তাতেই চাপে পড়ে গিয়েছে গেরুয়া শিবির। তাই তড়িঘড়ি রবিবার পিংলায় সভা করতে আসছেন শুভেন্দু অধিকারী।
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন, মনোনয়ন জমা দিতে কোনও সমস্যা হলে তিনি বিরোধীদের পাশে দাঁড়াবেন। এমনকী সমস্যা সমাধানে দিয়েছেন মোবাইল নম্বর। এবার সেটাকে কমব্যাট করতে তাঁর ঠিক একদিনের মাথায় পশ্চিম মেদিনীপুরেই আসছেন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। আজ, রবিবার তাঁর সভা রয়েছে পিংলার মুন্ডুমারি এলাকায়। তবে জেলায় অভিষেক–শুভেন্দুর পরপর সভা নিয়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছে।