দু’দিন আগেই সাংবাদিক বৈঠক করেছিলেন ব্রাত্য–ফিরহাদরা। সেখানে সম্পত্তি বৃদ্ধি মামলায় ইডি–কে পার্টি করে কলকাতা হাইকোর্ট। এবার෴ তার প্রেক্ষিতে আজ, শুক্রবার কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলেন রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম, জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক এবং অরূপ রায়। কলকাতা হাইকোর্টের ইডি–কে পার্টি করার মামলার নির্দেশকে পুনর্বিবেচনার আর্জি জানান তাঁরা। সম্পত্তি কারও বৃদ্ধি হওয়া অপরাধ নয় বলেও সাংবাদিক বৈঠকে বলা হয়েছিল।
ঠিক কী ঘটে꧑ছে কলকাতা হাইকোর্টে? গত ৮ অগস্ট নেতা–মন্ত্রীদের সম্পত্তি বৃদ্ধি মামলার শুনানি হয়েছিল। তখন এই মামলায় ১৯ জন তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা–মন্ত্রীর সম্পত্তির খোঁজখবর করতে ইডিকে পার্টি করতে বলে কলকাতা হাইকোর্ট। তারই প্রেক্ষিতে আজ, শুক্রবার প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবꦍাস্তব এবং বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চে পুনর্বিবেচনার আর্জি পেশ করা হয়। আগামী ১২ সেপ্টেম্বর মামলার শুনানি হতে পারে বলে খবর।
কারা এই মামলা করেছিল? আদালত সূত্রে খবর, এই মামলা দায়ের হয়েছিল ২০১৭ সালে। একসঙ্গে দুটি জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয়েছিল। রাজ্যের নেতা–মন্ত্রীদের সম্পত্তি বৃদ্ধি নিয়ে দুটি জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেন দুই মামলাকারী অনিন্দ্যসুন্দর দাস এবং বিপ্লবꦉকুমার চৌধুরী। তখন তৃণমূল কংগ্রেসের ১৯ জনের নামে মামলা হয়েছিল। হলফনামায় উল্লেখ করা ছিল, ২০১১ থেকে 🐭২০১৬ সাল— এই ৫ বছরে ১৯ জনের সম্পত্তি বৃদ্ধি পেয়েছে।
কী তথ্য তুলে♑ ধরা হয়েছিল? এই ম🦋ামলায় হলফনামার সঙ্গে সম্পত্তির খতিয়ান হিসাবে জমা দেওয়া হয় নির্বাচন কমিশনে নেতাদের জমা করা হলফনামা। তখন আর একটি মামলা করেন অরিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। সেখানে আবার ৩০ জনের নাম জমা পড়ে। উঠে আসে সূর্যকান্ত মিশ্র, অধীর চৌধুরীর নামও। অরিজিতের মামলায় ইডিকে পার্টি করা হয়েছিল।