গত বছর কিছুটা গোপনে ঘনিষ্ঠদের উপস্থিতিতে পাহাড়ি নিস্তব্ধতায় একে অপরের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধেছিলেন অঙ্কিতা-প্রান্তিক। যাকে বলে কিনা গান্ধর্ব মতে বিয়ে। বিয়ের বছর ঘুরতে না ঘুরতেই অঙ্কিতা ও প্রান্তিকের পরিবারে এল নতুন সদস্য। সেই আনন্দ সোশ্যাল মিডিয়ায় সকলের সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছেন অঙ্কিতা-প্রান্তিক।
অঙ্কিতা-প্রান্তিক
গত বছর ১ জানুয়ারি, সাতপাকে বাঁধা পড়েছিলেন অঙ্কিতা চক্রবর্তী ও প্রান্তিক বন্দ্যোপাধ্যায়। টলিপাড়ার লোকজনকে খবর না দিয়ে কিছুটা গোপনে ঘনিষ্ঠদের উপস্থিতিতে পাহাড়ি নিস্তব্ধতায় একে অপরের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধেছিলেন অঙ্কিতা-প্রান্তিক। যাকে বলে কিনা গান্ধর্ব মতে বিয়ে। বিয়ের বছর ঘুরতে না ঘুরতেই অঙ্কিতা ও প্রান্তিকের পরিবারে এল নতুন সদস্য। বাড়িতে নতুন সদস্য আসার আনন্দ সোশ্যাল মিডিয়ায় সকলের সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছেন অঙ্কিতা ও প্রান্তিক।
ভাবছেন তো অঙ্কিতা-প্রান্তিকের ছেলে হল নাকি মেয়ে? আজ্ঞে না, অঙ্কিতা সন্তানের জন্ম দেননি। তবে বাড়িতে এনেছেন সদ্যোজাত কাঠবেড়ালিকে। যার লোমও ঠিকমতো গজায় নি। ধীরে ধীরে সিরিঞ্জে করে খাইয়ে, আদরে যত্নে তাকে সন্তান স্নেহে বড় করে তুলছেন অঙ্কিতা ও প্রান্তিক। ঠিক যেমন ‘প্রি-ম্যাচিওর’ শিশুর যত্ন নেওয়া হয়, সেভাবেই সদ্যোজাত কাঠবেড়ালির যত্ন নিচ্ছেন তাঁরা। অঙ্কিতা ও প্রান্তিকের হাতের তালুর মধ্যে দেখা গিয়েছে কাঠবেড়ালিটিকে। কখনও আবার সে আদরে অঙ্কিতার নাক, গালও চেটে দিয়েছে। কখনও আবার অঙ্কিতার বাড়ির ড্রয়িংয়ে সাদানো গাছে চড়তেও দেখা গিয়েছে কাঠবেড়ালিটিকে। প্রাণীটির চিঁচিঁ শব্দে ভরে উঠেছে অঙ্কিতা-প্রান্তিকের বাড়ি।