স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য আমাদের যথেষ্ট 🐲পরিমাণে জল খাওয়া উচিত। সঠিক পরিমাণে জল খেলে শরীর হাইড্রেটেড থাকে। আমাদের শরীরের প্রায় ৬০ শতাংশই তৈরি হয় জল দিয়ে। তাই যদি আপনি জল কম খান আর আপনার ডিহাইড্রেশন হয় তাহলে সেটা কিন্তু আপনার শারীরিক বা মানসিক কোনও স্বাস্থ্যের🌜 জন্য সুবিধার কথা নয়। একই সঙ্গে যা জল পেলাম তাই খেলাম করলেও হবে না। সঠিক, ভালো জল খেতে হবে।
ডায়েটিশিয়ান প্রিয়াঙ্কা লুল্লার মতে, জল ফুটিয়ে খেলে একাধিক জলজনিত রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। জল ফুটিয়ে খেলে তাতে থাকে জীবাণু খালি মরে না একই সঙ্গে তাতে থাকা সমস্ত খারাপ বা দূ﷽ষিত পদার্থ দূর করা যায় সহজেই। অন্যদিকে ফিল্টার ব্যবহার করলে সেটা জলকে পরিশোধিত করে বিভিন্ন ধরনের দূষিত পদার্থ থেকে। জলের ফিল্টার বানানো হয়েছে জল থেকে বিভিন্ন ধরনের ধাতু, পোকা, জীবাণু, দূর গন্ধ দূর করার জন্য।
তাই যদি আমরা এখন কোন জল খাওয়া উচিত সেটা নির্ধারণ করতে বসি তাহলে অবশ্যই সেটা ফিল্টার করা জল হবে কারণ এই পদ্ধতি𝔍তে সহজে, এবং দ্রুত পরিষ𓃲্কার এবং স্বাস্থ্যকর জল পাওয়া সম্ভব।
ডায়েটিশিয়ান লুল্লা এই বিষয়ে আরও জানান, যতই জল ভালো করে ফোটানো হোক না কেন তাতে কিছু না কিছু দূষিত পদার্থ থেকেই যায়। অন্যদিকে ফিল্টারে কোনও ঝুটঝামেলা ছাড়াই সহজেই সমস্ত দূষিত পদার্থ থেকে জীবাণু, দুর্গন্ধ দূর করা যায়। তাই যদি ফোটানো বা ফিল্🦋টার করা জলের মধ্যে আপনাকে বাছতে বলা হয় তাহলে অবশ্যই ফিল্টার করা জল খাবেন। কিন্তু যদি ফিল্টার জল খাওয়ার সুযোগ না থাকে তাহলে অন্ততপক্ষে জল থেকে যে রোগ ছড়ায় তার হাত থেকে বাঁচতে জল ফুটিয়ে খাবেন।
জল যদি ফুটিয়ে খান তাহলে দেখবেন সেটা যেন ২১২ ডিগ্রি ফারেনহাইটেই ফোটানো হয়। আর ফিল্টারের জল খেলে নিয়মিত ফিল্টার পরিষ্কার করবেন নইলে সেটার আপনাকে যতটা পরিষ্কার জল꧒ দেওয়ার কথা সেটা দিতে পারবে না।
আরও একটা বিষয় খেয়াল রাখবেন, আপনি যে এলাকায় 𓂃থাকেন সেই জায়গার জল যদি হার্ড ওয়াটার হয় তাহলে অবশ্যই ফিল্টার ব্যবহার করবেন, আর যদি সফট ওয়াটার হয় তাহলে ফুটিয়ে খেলেই সেটা যথেষ্ট।
তাই জলবাহী রোগ থেকে বাঁচতে হয় ফিল্টার ব্যবহ꧑ার করুন। না পারলে অন্তত জল ফুটিয়ে খান।