ব🐈াংলার নয়, মধ্য়প্রদেশের এক স্কুল শিক্ষকের কাণ্ড দেখে লজ্জায় মাথা হেঁট। ওই শিক্ষক কার্যত মদ্যপ অবস্থায় এসেছিলেন স্কুলে। পড়ানো তো দূরের কথা, ভালো করে দাঁড়াতে পারছিলেন না তিন🍎ি। সেই অবস্থাতেই তিনি স্কুলে চলে আসেন।
একটি ভিডিয়ো উজ্জ্বয়িনী ডিভিশনের মন্দসাউর জেলার ঘটনা। অপর ভিডিয়োটি রেওয়া জেলার ঘটনা। এদিকে দুটি ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করতে পারেনি হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা। এদিকে দুটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয় সোশ্য়াল মিডিয়ায়। ম🍌ন্দসাউর জেলায় ওই শিক্ষককে সাসপেন্ড করা হয়েছে। রেওয়া জেলার হেডমাস্টারের বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত শুরু হয়েছে।
প্রথম যে ভিডিয়োটি সামনে এসেছিল তাতে দেখা যায় যে সরকারি প্রাথমিক স্কুলের ওই শিক🌠্ষক রীতিমতো মদ্য়প অবস্থায় স্কুলে এসেছেন। এদিকে সেই স্কুলে একজন শিক্ষিকাও রয়েছেন। তার সামনেই তিনি মদ্যপ অবস্থায় এসেছিলেন বলে খবর।
সূত্রের খবর, মদ্যপ অবস্থায় সেই শিক্ষক প্রথমে ছাত্রছাত্রীদের তাড়া করেন। এরপর তিনি ছ🦹াত্রছাত্রীদের জন্য় বরাদ্দ মাদুরের উপর শুয়ে পড়েন। ওই প্রধান শিক্ষকের💫 নাম রমাকান্ত ভার্মা। তবে ঘটনার কথা জানাজানি হতেই জেলা শাসক দ্রুত ব্যবস্থা নেন। তিনি বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
অপর ঘটনাটি মন্দসাউর জেলার ঘটনা। শ্যাম সুন্দর মেহার নামে ওই শিক্ষক সরকারি স্কুলে পোস্টিং হয়েছেন। তিনি✤ও মদ্যপ অবস্থায় স্কুলে এসেꦓছিলেন বলে খবর। এরপর তিনি অন্য়ান্য শিক্ষকদের গালিগালাজ করছিলেন। এরপরই গ্রামের লোকজন স্কুলে চলে আসেন। এরপর গ্রামবাসীরা পুলিশের কাছে অভিযোগ জানান।
তবে ঘটনার কথা জানাজানি হতেই ওই শিক্ষককে দ্রুত সাসপেন্ড করাꦇ হয়। শিক্ষা দফতর জানিয়েছে, মধ্য়প্রদেশ সিভিল সার্ভিসেস কন্ডাক্ট রুলসের বিপরীতে তিনি এই কাজ করেছেন।
এদিকে দুই শিক্ষকের এই কাণ্ডতে কার্যত হতবাক দেশের শিক্ষামহল। যাদের উপর ভবিষ্যৎ গড়ার দায়িত্ব তারাই মদ খেয়ে স্কুলে 𓆏আসছেন। সেই সঙ্গেই তারা সেখানে এসে রীতিমতো মাতলামিও করছেন। এমনকী স্কুলের মধ্যে পড়ুয়াদের তাড়াও করছেন। এই ভিডিয়ো দেখে শিউরে উঠেছেন অনেকেই।
সেই ভিডিয়োতে দেখা গিয়েছে যে তিনি একেবারে স্কুলের বারান্দায় শুয়ে রয়েছেন। গ্রামের লোকজন তাকে ঘিরে ধরেছেন। তিনি রীতিমতো নানা ধরনের অসংলগ্ন কথা বলছেন। গ্রামবাসীরা তাকে বলছেন, বার বার আপনাকে বলা হয়েছে 🥂মদ খেয়ে স্কুলে আসবেন না। একজন টিচার হয়ে কেন এখানে এলেন? আপনার লজ্জা করছে না?