Wipro থেকে চাকরি ছেড়েছেন যে এক্সিকিউটিভরা তারা অন্তত ১০টি প্রতিযোগী সংস্থায় এখনই যোগ দিতে পারবেন না। আগামী ১ বছর তাঁরা ওই সব প্রতিযোগী সংস্থায় যোগ দিতে পারবেন না। কারণ হജিসাবে যেটা বলা হচ্ছে তাঁদের চুক্তিপ🔯ত্রে আগে থেকেই বিষয়টি যুক্ত করা রয়েছে। সেকারণে তাঁরা ওই সব প্রতিযোগী কোম্পানিতে যোগ দিতে পারবেন না।
প্রাক্তন সিএফও যতী꧑ন দালালের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল। তিনি কগনিজ্যান্টে যোগ দিয়েছিলেন। এরপরই তাঁর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়। প্রায় ২৫.১৫ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবি করা হয়।
সেই ১০টি প্রতিযোগী কোম্পানি হল…
Accenture, Capgemini, Cognizant, Deloitte, DXC Technolog🐈y, HCL, IBM, Infosys, TCS, Tech Mahindra। উইপ্রো থেকে ইস্তফা দেওয়ার পরে ওই সিএফও একেবারে প্রতিযোগী কোম্পানিতে যোগ দিয়েছিলেন।
সূত্রের খবর যতীন দালাল ২০০২ সালে উইপ্রোতে যোগ দিয়েছিলেন। এরপর ২০১৫ সালꦺে তিনি সিএফও পদে উঠে আসেন। একাধিক গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন তিনি। এদিকে আইনি পদক্ষেপে বলা হয়েছিল, তিনি ওই রকম গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন। সেক্ষেত্রে তাঁর উচিত ছিল কোম্পানির গোপনীয়তাকে রক্ষা করা। অন্যদিকে মহম্মদ হক, তিনি ছিলেন উইপ্রোর সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট। তিনিও চাকরি ছেড়ে কগনিজ্যান্টে যোগ দিয়েছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধেও আইনগত পদক্ষেপ নিয়েছিল উইপ্রো।
এদিকে এক বছরে অন্তত ১০জন শীর্ষ আধিকারিক উইপ্রো ছেড়ে দেন। তার নীচে থাকা একাধিক আ꧋ধিকারিকও চাকরি ছেড়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু তাঁদের মধ্য়ে কেবলমাত্র যতীন দালাল ও মহম্মদ হক দুজনের কগনিজ্যান্টে যোগ দিয়েছিলেন।ꦯ মানি কন্ট্রোল ও হিন্দুস্তান টাইমসের রিপোর্ট অনুসারে জানা গিয়েছে, ওই দুজন আধিকারিকের চাকরির যে শর্ত ছিল সেটা তারা সঠিকভাবে পূরণ করেননি। তার জেরেই এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল।
এদিকে এবার বলা হচ্ছে উইপ্রো থেকে চাকরি ছাড়ার দিন থেকে ১২ মাস পর্যন্ত তাঁরা প্রতিযোগী কোম্পানিতে যোগ দিতে পারবেন না। সেই কোম্পানি গুলির নামও যুক্ত করা হয়েছে। উইপ্রোর দাবি যতীনের সঙ্গে চুক্তিপত্রে ওই কোম্𒁃পানিগুলির🌱 নাম আগে থেকেই উল্লেখ করা ছিল।