জয়ের পর ফোন করেছিলেন নেত্রীকে। প্রণাম করতে যাচ্ছেন বলে ফোনই জানিয়েছিলেন। তারপরই কালীঘাটে তৃণমূল সুপ্রিমোর বাড়িতে হাজির তিনি। হ্যাঁ, তিনি বিধাননগর পুরসভার ৩১ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী সব্যসাচী দত্ত। সূত্রের খবর, কালীঘাটে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়ি থেকে যান চেতলায় কলকাতার মেয়র ෴ফিরহাদ হাকিমের বাড়িতে। তার পর সেখান থেকে সব্যসাচী যান অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়িতে। অভিষেকের সঙ্গে সব্যসাচীকে ভিক্ট্রি সাইন দেখিয়ে হাসিমুখে ছবি তুলতে দেখা যায়।
কিন্তু এই সফর আগে থেকে স্থির ছিল না। ম🐓মতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা করার কথা ছিল তাঁর। হঠাৎ তাহলে এই সাক্ষাৎ ক♔েন? অনেকে মনে করছেন বিধাননগর পুরসভার মেয়র হতে চান সব্যসাচী। তাই এই বিশেষ সাক্ষাৎ করেছেন তিনি। যদিও এই বিষয়ে তৃণমূল সুপ্রিমো সংবাদমাধ্যমে জানিয়ে দিয়েছেন, এটা আলোচনা করে স্থির হবে।
মমতার সঙ্গে কী কথা হল? এই বিষয়ে সব্যসাচী বলেন, ‘জয়ের পর নেত্রীর আশীর্বাদ নিতে গিয়েছিলাম। দিদি আমার স্ত্রীকে জিজ্ঞেস করেছেন, আজ ভ্যালেন্টাইন’স ডে, ও তোম🌄াকে কী দিয়েছে? স্ত্রী জবাবে জানিয়েছেন, কিছুই না। তখন লতাদি’কে বলে একটি শাড়ি আনিয়ে স্ত্রীকে দিয়েছেন। আমাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।’
এই চার পুরসভার জয় নিয়ে ফিরহাদ হাকিম বলেন, ‘দিদি বলছেন, এটা মানুষের জয়। কিন্তু আমরা বলব, এটা মমতা 🔜বন্দ্যোপাধ্যায়ের জয়। কারণ মানুষ দিদিকে দেখেই মানুষ আমাদের প্রার্থীদের সমর্থন জানিয়েছেন। ৩০, বি হরিশ চ্যাটার্জি স্ট্রিট আমাদের মন্দির। সেখানে আমরা প্রণাম করতে যাই। আমিও গিয়েছিলাম, সব্যসাচীও গিয়েছে। আমার বাড়িটা যেহেতু কাছে তাই দেখা করে গেল।’