বাংলাদেশের খ্যাতনামা পরিচালক মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর পরিবারে ফের একটা খারাপ খবর। উদ্ব🍰িগ্ন গোটা পরিবার। গুরুতর অসুস্থ তিশা ও ফারুকী কন্যা ইলহাম। অভিনেত্রী নুসরাত ইমরোজ তিশা নিজেই এই খবর সকলকে জানিয়েছেন। ইলহামের চিকিৎসা চলছে। হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা এক ঘনিষ্ঠ সূত্রে জেনেছে ইলহামের জ্বর হয়েছে, তাঁকে ঢাকার এক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
শনিবার রাতে তিশা সোশ্যাল মিডিয়ায় যে ছবি পোস্ট করেছেন, সেখানে দেখা যাচ্ছে একটা শিশুর হাত। তাতে 🍨ব্যান্ডেজ করা আর চ্যানেল লাগানো। চ্যানেলের মধ্যে রক্তবিন্দু স্পষ্ট। আর সেই শিশুর হাতের উপরই রাখা বড় একজনের হাত, আর সেটি যে তিশার তা বুঝে নিতে অসুবিধা হয় না। তবে ছবিটি কোনও হাসপাতালে তোলা কিনা তা তিশার পোস্টে স্পষ্ট নয়। তবে তিশা লিখেছেন, ‘আল্লাহ মানুষের অনেক ভাবেই পরীক্ষা নেন। আমার পরিবারের ও পরীক্ষা চলছে। সবাই ইলহামের জন্য দোয়া করবেন প্লিজ।’
তিশার পোস্টে অনেকেই ইলহামের দ্রুত আরোগ্য কামনা করেছেন। তবে মেয়ের ঠিক কী হয়েছে তা খোলসা করেননি তিশা। তব🗹ে ঘনিষ্ঠ সূত্রে খবর, জ্বর নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি ইলহাম।
প্রসঙ্গত, গত মাসেই গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ꦿহন বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন পরিচালক মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। চিকিৎসকরা জানিয়েছিলেন ফারুকীর ব্রেইন স্ট্রোক হয়েছে। সেসময় নিউরো ICU-তে চিকিৎসকদের পর্যবেক্ষণে ছিলেন মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। সেসময়ও তাঁর অভিনেত্রী স্ত্রী তিশা নিজেই সেই খবর সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে সকলকে জানিয়েছিলেন। এরপর সুস্থ হয়ে বাড়িও ফিরে যান ফারুকী। গত ৩০ জানুয়ারি সন্ধ্যার তিশাও সোশ্যাল মিডিয়ায় বাবা ও মেয়ের কয়েকটি ছবি পোস্ট করেন। সেই ছবিতে একমাত্র মেয়ে ইলহামের সঙ্গে খেলতে দেখা গিয়েছিল ফারুকীকে।
স্বামীর অসুস্থতা সামলে ওঠার কয়েকদিনের মধ্যেই এবার মেয়েকে নিয়ে চিকিৎসকদের দ🍬্বারস্থ তিশা। তিশা-ফারুকীর অনুরাগীরা তাই অনেকেই বলছেন, ‘এটা সত্যিই দুঃসময়।’ এদিকে ব্যক্তিগত জীবনে ২০১০-এর ১৬ জুলাই অভিনেত্রী নুসরাত ইমরোজ তিশাকে বিয়ে করেন ফারুকী। বিয়ের ১২ বছর পর নুসরাত ও ফারুকীর কোল আলো করে কন্য🌃া সন্তানও এসেছে, নাম ইলহাম নুসরাত ফারুকী।
প্রসঙ্গত, বেশকিছুদিন আগে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ছিল বাংলাদেশের আরও এক জনপ্রিয় 🎃অভিনেত্রী পরীমনির ছেলে। বাংলাদেশের হাসপাতালে দীর্ঘদিন চিকিৎসার পরও ছ💯েলের শারীরিক পরিস্থিতির উন্নতি না হলে তাঁকে নিয়ে সোজা কলকাতা চলে এসেছিলেন ‘পরী’। পরে কলকাতায় চিকিৎসার পর ছেলেকে সুস্থ হয়ে বাড়িও ফিরে যান পরীমনি।