আপনার🐲 সন্তানও কি আপনার মুখে মুখে কথা বলছে💙? কিংবা কথায় কথায় খুব জেদ করছে? কোনও কথা শুনতে চাইছে না? সন্তানের এমন আচরণ বাবা-মায়ের জন্য সহ্য করা কঠিন হয়ে পড়ে। তাঁরাও শিশুদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করতে শুরু করেন, সেখান থেকে সমস্যা আরও বাড়ে।
কিন্তু এই পরিস্থিতিতেই বাবা মাকে ধৈর্য্য ধরতে হবে। শিশুর মানসিক অবস্থা এবং তার আচরণের দিকে গুরুত্ব দিতে হবে। সন্তানকে আ💛রও ভালো ভাবে গাইড করতে হবে। শুনে কঠিন মনে হলেও খুব একটা কঠিন নয়। কেবল মাথায় রাখুন এই সহজ কয়টি টিপস।
প্রথমত, শিশুদের মানসিক অবস্থা বুঝতে হবে🧜। কেন সে এমন আচরণ করছে তা আগে খেয়াল করতে হবে। সন্তান যদি বাবা-মায়ের কথা না শোনে বা তাঁদের মুখে মুখে কথা বলে তখন তাদের উপর রেগে গিয়ে চিৎকার করা বা তাদের দোষারোপ না করে, খোলামেলা ভাবে কথা বলতে হবে। এই পরিস্থিতে বাবা-মাকে মাথা ঠান্ডা রাখতে হবে। সন্তানের অনুভূতি বোঝার চেষ্টা করতে হবে। কখনও কখনও কিছুটা সময়ের জন্য তাদের একা থাকতে দিতে হবে।
আরও পড়ুন: হিটিং রড দিয়ে জল গরম করা যাচ্ছেཧ না? জমেছে পুরু সাদা স্তর? এই ঘরোয়া উপায়ে নিমেষ হবে রূপোর মতো চকচকে
তাছাড়াও🍸 এক্ষেত্রে শিশুদের কথা শোনাও গুরুত্বপূর্ণ। বিচার বা অভিযোগ না করেই অভিভাবকদের উচিত শিশুদের থেকে তাদের সমস্যার কথা শোনা। সে তার সমস্যা নিয়ে খোলামেলা কথা বললে সে শুধু তার বাবা-মায়ের কাছাকাছি আসবে সেটা নয়, বরং তার মানসিক চাপও বেশ কিছুটা কমবে। বাবা মাকেও বুঝতে হবে যে শিশুদেরও অনেক সময় সমর্থনের প্রয়োজন হয়।
আরও পড়ুন: বার 𝓀বার লিপবাম লাগিয়েও ঠোঁট ফাটা কমছে না? রক্ত বের হচ্ছে? এই ঘরোয়া উপায়েই ঠোঁট হবে গো🌜লাপের পাপড়ির মতো নরম
তাছাড়া😼ও যখন শিশুরা খারাপ আচরণ করে, তখন বাবা মায়ের উচিত ধৈর্য ধরা এবং সহানুভূতি দেখানো। শিশুদের তাদের ভুল বোঝাতে হবে, তাৎক্ষণিক শাস্তি নয় বরং তাঁদের সঠিক পথ দেখাতে হবে। এর অর্থ এই নয় যে বাবা-মায়েরা সন্তানের ভুলগুলিকে উপেক্ষা করবেন। এর অর্থ হল শিশুদের সঠিক দিকে নিয়ে যাওয়ার জন্য ইতিবাচক এবং সংবেদনশীল পদ্ধতি অবলম্বন করা।