বাংলাদেশের ঢাকায় সদ্য ওসমানী স্ম🅠ৃতি মিলনায়তনে জেলা প্রশাসক সম্মেলন আয়োজিত হয়। সেখানে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক এবং সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ সংক্রান্ত অধিবেশনে ꦗএক প্রস্তাব এসেছে ইউনুস সরকারের কাছে। প্রস্তাবে বাংলাদেশের যুব সমাজের জন্য ইউনিভার্সাল মিলিটারি ট্রেনিং প্রস্তাব দিয়েছেন জেলা প্রশাসকরা (ডিসি)।
বাংলাদেশের যুবসমাজকে নিয়ে ইউনিভার্সাল মিলিটারি ট্রেনিং প্রসঙ্গে জেলা প্রশাসকরা যে প্রস্তাব দিয়েছেন, তার প্রসঙ্গে মুখ খুলেছেন সেদেশের প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আবদুল হাফিজ। তিনি বলে♉ন,' সিভিল মিলিটারি কো-অপারেশন কিভাবে বৃদ্ধি করা যায়, সে বিষয়ে জেলা প্রশাসকরা প্রশ্ন করেছিলেন। সিভিল প্রশাসনের অফিসাররা যে ওরিয়েন্টেশন করেন, ডিভিশন পর্যায়ে এই ওরিয়েন্টেশনগুলো করা সম্ভব কি না? যাতে সিভিল প্রশাসনের সঙ্গে সামরিক বাহিনী বা সশস্ত্র বাহিনীর বোঝাপড়া আরো বৃদ্ধি কিভাবে করা যায়।' এরই সঙ্গে আবদুল হাফিজ বলেন,' আর একটা প্রশ্ন ছিল, আমাদের যুবসমাজের জন্য একটি ইউনিভার্সাল মিলিটারি ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা করা যায় কি না। যেখানে যুবসমাজের যাঁরা আছেন, তাঁরা মিলিটারি ট্রেনিং পেতে পারেন এবং দেশের প্রতিরক্ষায় তারা অংশগ্রহণ করতে পারেন।'
( Tesla in India: ভারতের কোথ♌ায় কোথায় হতে পারে টেসলার প্রথম শোরুম? EV নির্মাতাকে ঘিরে রিপোর্ট একনজরে)
( Kendra Trikon yog: ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে কুম্ভ স꧃হ ৩ রাশির ভাগ্যে তুমুল উন্নতির যোগ🔥! তৈরি হচ্ছে কেন্দ্র ত্রিকোণ যোগ)
এছাড়াও সম্মেলনের আলোচনায় সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে অভিযান প্রসঙ্গও উঠে আসে। আবদুল হাফিজ বলেন, ডিসিরা সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে কয়েকটি জেলায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করতে চান। প্রান্তিক জায়গায় বা চরাঞ্চলে যেখানে হয়তো বেশি পরিমাণ ফোর্স দরকার বা লজিস্টিক নিয়ে যেতে হবে এই ধরনের এলাকায় তারা অভিযান পরিচালনা করতে চান। এছাড়াও তিনি জানান, বাংলা💜দেশের নৌসেনার কাছে প্রশ্ন ছিল, বাংলাদেশের নদীতে যে সম্পদ রয়েছে, সেই সম্রদ রক্ষার্থে কিভাবে ওতপ্রোতভাবে সিভিল প্রশাসনকে সহায়তা করতে পারা যায়, তা নিয়ে। এছাড়াও আলোচনায় আসে চট্টগ্রামের ‘কুকিচিন ন্যাশনাল ফন্ট’ ইস্যু। পার্বত্য চট্টগ্রামে এই সংগঠনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বহু জেলায় পর্যটল শিল্পকে ব্যাহত করছে বলেও বাংলাদেশের সেনা বাহিনী আলোচনা করে। আলোচনা হয়, সেখানে ‘ পর্যটন শিল্প ব্যাহত হওয়ার কারণে সেখানকার ইয়াং জেনারেশন কাজ হারাচ্ছে, চাকরি হারাচ্ছে এবং তারা সন্ত্রাসের দিকে ঝুঁকে যাচ্ছে। সেখান থেকে কিভাবে উত্তরণ করতে পারা যায়’ সে সংক্রান্ত প্রশ্ন ছিল বলে জানান হাফিজ। প্রধান উপদেষ্টার সহকারী বলেন,' স্বৈরাচার এবং তাদের দোসরা বিভিন্ন জায়গায় একত্রিত হচ্ছে এবং কর্মসূচি দিচ্ছে, তাঁরা দেশকে একটা অরাজকতার দিকে নিয়ে যেতে পারেন, সে ব্যাপারে তাদেরকে সজাগ থাকতে হবে।'