ইলিশ মা�?কিনা�?ইচ্ছ�?থাকলেও অর্থভাবে তা কিনে খেতে পারে�?না বহ�?দরিদ্র মানুষ। তাদে�?সুবিধার্থে�?বৃহস্পতিবা�?থেকে বাংলাদেশের রাজশাহী বাজারে কেটে ইলিশ মা�?বিক্রি শুরু হয়েছে�?তব�?কেটে ইলিশ মা�?বিক্রিতে আপত্তি জানাচ্ছে�?ব্যবসায়ীদে�?একাংশ। তাদে�?বক্তব্�? কেটে বিক্রি করলে তাদে�?লোকসান হচ্ছে। এই অবস্থায় সর্বনিম্�?২৫�?গ্রা�?মা�?বিক্রি কর�?হচ্ছ�?রাজশাহী�?বাজারে , যা�?দা�?প্রায় ৪০�?টাকা�?এই দামও নিম্�?মধ্যবিত্তে�?নাগালে�?বাইর�?বল�?মন�?করছে�?ক্রেতারা�?
আর�?পড়ু�? �?দশ�?পর দামোদর নদ�?ধর�?পড়ল ইলিশ, নিলামে তোলা হল�?কত দা�?পে�?সে�?মা�?
এতদি�?বাংলাদেশের মাছে�?বাজারে কেটে ইলিশ বিক্রি হচ্ছিল না�?সে ক্ষেত্রে গোটা ইলিশ কিনত�?হচ্ছিল ক্রেতাদের। বড�?ইলিশের দা�?যেমন ২০০০ টাকা থেকে ২২০০ টাকা তেমন�?ছো�?ইলিশ বিক্রি হচ্ছ�?১০০০ টাকা কেজি দরে। ফল�?গোটা ইলিশ কেনা গরিব, মধ্যবিত্তদের নাগালে�?বাইর�?ছিল। তা�?সকলে�?পাতে যাতে ইলিশ পৌঁছ�?যেতে পারে তা�?রাজশাহী ব্যবসায়ী সমন্বয় পরিষ�?�?ব্যবসায়ী ঐক্য পরিষ�?বৃহস্পতিবা�?দুপু�?১২টা�?নগরে�?সাহেববাজার মাছপট্টিতে আনুষ্ঠানিকভাবে কাটা ইলিশ বিক্রি�?উদ্বোধ�?করে। যাতে কাটা ইলিশ বিক্রি�?বিষয়ট�?সকলে�?চোখে পড়ে তা�?জন্য উদ্বোধনে�?ব্যানা�?মাছপট্টি�?সামনেই ঝুলিয়ে রাখা হয়�?উদ্বোধনে�?সময় উপস্থি�?ছিলে�?ব্যবসায়ী ঐক্য পরিষদে�?সাধারণ সম্পাদ�?ফরিদ মামু�?হাসা�?�?ব্যবসায়ী সমন্বয় পরিষদে�?সাধারণ সম্পাদ�?সেকেন্দা�?আলি।