রোজকার মত﷽োই অটো থেকে যাত্রী নামিয়ে নতুন যাত্রীর খোঁজ𒉰ে রওনা দিয়েছিলেন জগন্নাথ। হঠাত্ই চোখে পড়ল একটা বেশ দামি মানিব্যাগ আর স্মার্টফোন। আর একটুও সময় দেরি করেননি। সঙ্গে সঙ্গে অটো ঘুরিয়ে রওনা দেন শেষ যাত্রীকে যেখানে নামিয়েছিলেন সেই দিকে। তুলে দেন তাঁর হাতে।
ঘটনাটি ভুবনেশ্বরের। সেখানে ওলা-র 🌠অটো চালান জগন্নাথ পাত্র। তাঁর এই সততা ও দায়িত্বের গল্প টুইট করেন ফোন-মানিব্যাগ ফিরে পাওয়া যাত্রী। তারপর থেকেই সকলের প্রশংসার পাত্র জগন্নাথ।
'@ওলাক্যাবস, আপনাদের🌊 জগন্নাথ 𒅌পাত্রের ব্যাপারে জানাতে চাই। দারুণ একটি লোক এবং আমার ওলা অটো চালক। তাড়াহুড়োয় আমি ফোন, মানিব্যাগ সিটেই ফেলে নেমে গিয়েছিলাম। কিন্তু জগন্নাথ এসে তা আমায় ফেরত দিয়ে যায়। আমি এর জন্য ওনাকে কিছু নগদ টাকাও উপহার করতে যাই, কিন্তু ও ভদ্রভাবে আমায় রিফিউজ করে,' টুইট করেন সুশান্ত সাহু নামের ওই যাত্রী। দেখুন সেই টুইট।
সুশান্তর টুইটের জবাব দেয় ওলাক্যাবস। চালকের বু🐈কিং আইডি-ও চাওয়া হয়। সেটা দেন সুশান্ত। এরপর প্রশংসা করা হয় ওল▨া ক্যাবস-এর পক্ষ থেকেও। #HeroesofOla -ও বলা হয় জগন্নাথকে।
জগন্নাথের সততার প্রশংসা করেছেন নেটিজেনরাও। কমেন্টে সকলেই বর্তমান যুগে সততা ও দায়িত্ববোধ যে কতটা দুষ্প্রাপ্য তা মনে ဣকরিয়ে দিয়ে🅰ছেন।
সমাজে চারদিকে এত লোভ, চুরি, প্রতারণা। কিন্তু তারই মাঝে জগন্নাথের মতো কিছু মানুষ রয়েছেন। মাথার ঘাম পায়ে♍ ফেলে রোজগার করেন। আর মাঝে মাঝে আমাদের দিয়ে যান সততার পাঠ। তাঁদের জন্যই হয় তো পৃথিবীটা আজও সুন্দর।