ITR Filing Update: আয়কর আইনে প্রচুর নিয়ম আছে। সেই নিয়মের কারণে আয়কর রিটার্নের আওতায় বিভিন্ন ছাড় পাওয়া যায়। সেরকমই সুবিধা মিলবে ১৯৬১ সালের আয়কর আইনের ৪৪এডি ধারা এবং ৪৪এডিএ ধারার আওতায়। কয়েকটি পেশার করদাতারা সেই সুবিধা পাবেন।
আয়কর রিটার্নের ক্ষেত্রে ছাড় পাওয়ার উপায় আছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স)
ফ্রিল্যান্সার বা উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করছেন? কোনও নির্দিষ্ট পেশার সঙ্গে যুক্ত আছেন? বার্ষিক আয় ৫০ লাখ টাকার বেশি নয়? তাহলে আয়কর রিটার্ন দাখিলের একেবার শেষলগ্নে আপনার জন্য সুখবর আছে। আয়কর আইনের আওতাধীন একটি স্কিম বেছে নিলে আপনার যা আয়, সেটার অর্ধেক টাকার উপর কর দিতে হবে। অর্থাৎ আপনার যদি আয় ৪৮ লাখ টাকা হয়, তাহলে ২৪ লাখ টাকার উপর আপনাকে কর দিতে হবে।
আয়কর আইন অনযায়ী, যে করদাতারা কোনও পেশার সঙ্গে যুক্ত বা কোনও ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত আছেন, তাঁদের নিয়মিত হিসাবের খাতা বজায় রাখতে হয়। কিন্তু সেই কাজটা মোটেও সহজ নয়। সেই কাজের ভার লাঘব করার জন্য সেই বিশেষ স্কিম চালু করেছে সরকার। ১৯৬১ সালের আয়কর আইনের ৪৪এডি ধারা এবং ৪৪এডিএ ধারার মধ্যে সেই স্কিম আছে। যদিও চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্ট অমিত প্যাটেলের মতে, ১৯৬১ সালের আয়কর আইনের ৪৪এডি ধারা এবং ৪৪এডিএ ধারা নিয়ে বিস্তর ধোঁয়াশা আছে। অনেকেই সেই বিষয়টি ঠিকভাবে বুঝতে পারেন না বলে দাবি করেছেন চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্ট।